প্রতিদিন ওই এলাকায় প্রাতঃভ্রমণ করেন কয়েকজন। আজ সকালে সবার প্রথমে ওই দেহ দুটি তাঁদেরই নজরে আসে। রক্তাক্ত অবস্থায় মৃতদেহ দুটি পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কেপি রায় রোডের বাড়িতে স্ত্রী অরুণা দে ও ছেলে কৌশিক দের সঙ্গে থাকতেন সংগ্রাম দে (৭০)। তিনি সল্টলেকের ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টারের কর্মী ছিলেন। স্ত্রী অরুণা (৬৫) অবশ্য হাঁটাচলা করতে পারতেন না।
শোয়ার ঘর থেকে উদ্ধার করা হল প্যারা মেডিক্যালের তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়ার দেহ। নিজের শোয়ার ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে তাঁকে। তবে মৃত্যুর কারণ নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
স্থানীয় বাসিন্দারাই শৌচাগারের মধ্যে চিকিৎসকের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁরাই খবর দেন পুলিশে। ঘটনাস্থলে এই পুলিশ নিথর দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রামের মাঠের দিকে থাকা ভেড়িতে এক কিশোর মাছ ধরার জন্য ছিপ নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, সেখানে দেহ ভাসতে দেখে ভয় পেয়ে গ্রামে ফিরে যায় সে।
ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তরিত করা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু। তাঁর অভিযোগ, খুনের মামলা ঘোরাতেই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পরিবর্তন কররার জন্য কাঁথি থেকে মেদিনীপুরে স্থানান্তর করা হয়েছে দেহ।
বিহারের মধুবনী জেলার একটি গ্রামের কাছে মিলল ২২ বছর বয়সী সাংবাদিক এবং আরটিআই কর্মীর মৃতদেহ। ওই যুবককে চার দিন আগে অপহরণ করা হয়েছিল।
আজই মিনির ময়নাতদন্ত করা হবে। আত্মহত্যার কারণ জানতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তাঁর সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে মৃত্যুর কারণ জানার চেষ্টা চলছে।
আজ বেলার দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা তিলপাড়া জলাধারের মহম্মদবাজারের দিকে সেচ ক্যানেলে ওই ব্যক্তির মৃত দেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা। ঠিক তাঁর দেহের পাশে একটি সাপের দেহও ভাসতে দেখেন।
ভাতারের ভাটাকুল গ্রামে দাসপাড়ায় একটি মুদিখানার দোকান আছে নির্মল কুণ্ডুর। রবিবার সকালে মুদিখানা দোকানের মালিক নির্মল কুণ্ডু দোকানের দরজা খুলতেই তুফানের মৃতদেহ দেখতে পান।