মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বলেন, 'নির্বাচন এলে কিছু একটা খাইয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে ওরা।'এদিন সিএএ-র বিরুদ্ধ সাংবাদিক সম্মেলনে রীতিমত সরব হন মমতা।
লোকসভা, রাজ্যসভা, বিধানসভা ও বিধান পরিষদের নির্বাচন সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।
নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ এমন এক সময়ে সামনে এসেছে যখন নির্বাচন কমিশন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। তবে নির্বাচনের তারিখ এখনো ঘোষণা করা হয়নি। নির্বাচন কমিশনের দল সব রাজ্যে ঘুরে নির্বাচনী প্রস্তুতির খতিয়ে দেখছে।
নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, এই লোকসভা নির্বাচনে ভোটার তালিকা দেখে দেখা গিয়েছে, ছয় শতাংশ নতুন ভোটার যোগ দিয়েছেন। এর মধ্যে মহিলাদের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি।
ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে ১০টিরও বেশি শুনানির পরে, নির্বাচন কমিশন এনসিপিতে বিরোধ নিষ্পত্তি করে এবং অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন গোষ্ঠীর পক্ষে রায় দেয়। এখন এনসিপির নাম ও নির্বাচনী প্রতীক 'ঘড়ি' থাকবে অজিত পাওয়ারের কাছে।
সোমবারই ভারতের নির্বাচন কমিশন একটি নির্দেশিকা জারি করেছে। তাতে প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলকে বলা হয়েছে ভোটের কাজে কোনওভাবেই শিশুদের ব্যবহার করা যাবে না।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এই ৫৬টি আসনে ভোট হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি। এখানে উল্লেখ্য, যে সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হবে এবং বিকাল ৪টে পর্যন্ত চলবে। মনোনয়ন দাখিলের শেষ তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি।
২০১৪ এবং ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর পরে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনও এপ্রিল-মে মাসে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন তৎপরতা শুরু করেছে।
যদি কেন্দ্র এই বিল আনে এবং তা পাশ হয়, তবে গোটা দেশে একই সময়ে নির্বাচন হবে। এতে সবথেকে সুবিধা হবে নির্বাচনের খরচ কমবে। প্রতিটি নির্বাচনের জন্যই বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়।
ভারতের প্রতিবেশী দেশে মোট ৩০০টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে।