অনেকের অনুমান, বাকি ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী কেন্দ্র হয়তো আর দিতে পারবে না। ৩৩৭ কোম্পানি দিয়েই পঞ্চায়েত ভোট করাতে হবে। কমিশনও সেই আন্দাজ করে ফেলেছে।
স্বচ্ছ নির্বাচনের দাবিতে এবার নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হল বঙ্গ বিজেপি।
শুভেন্দু অধিকারী, নওশাদ সিদ্দিকির পর এবার বাংলার পঞ্চায়েত ভোটে দফা বাড়ানো নিয়ে জোরালো দাবি তুললেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
কেন অতিরিক্ত ৪৮০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী লাগবে? কোথায় মোতায়েন করা হবে? জানতে চেয়ে কমিশনকে চিঠি অমিত শাহের দফতরের।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা কংগ্রেস আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ২০০৪ সালের ফর্মুলা চেষ্টা করতে পারে। যা সেই বছর NDA-কে ২৬৯টি আসন থেকে ১৩৮টি আসনে নামিয়ে এনেছিল। এই ফর্মুলার কারণে পাঁচটি রাজ্যে এনডিএ একশোর অঙ্কও পার করতে পারেনি।
রবিবার বিকেলেই রাজভবনে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে ডেকে পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল। উল্লেখ্য এর আগেও দু'বার রাজীব সিনহাকে ডেকে পাছিয়েছিলেন রাজ্যপাল বোস।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলায় ব্যাপক হিংসায় সময় প্রায় ২০ জন নিহত হয়েছিল। সেই সময়ে ক্ষমতাসীন তৃণমূল প্রায় ৯০% আসন জিতেছিল, যার মধ্যে ৩৪% বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল। যদিও নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য থেকে কোন দল জিতেছে তা বোঝা যায়নি।
তৃণমূল সূত্রে জানা যাচ্ছে আক্রন্ত তৃণমূল নেতা আদ্রা শহর তৃণমূলের সভাপতি ধনঞ্জয় চৌবে। ঘটনায় জখম হয়েছেন তৃণমূল নেতার দেহরক্ষীও শেখর দাসও।
বৃহস্পতিবার জানা গিয়েছে পঞ্চায়েত ভোটের জন্য ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছে নির্বাচন কমিশন । ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীতে ১০০-১০৫ জন সদস্য থাকে। তাদের মধ্যে থেকে কমপক্ষে ৮০ জনকে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ একএকটি জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর মাত্র ৮০ জন সদস্যই নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।