কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তৎপর রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর এদিন দুপুরেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে শীর্ষ কর্তারা বৈঠকে বসেছিলেন।
কেন্দ্রীয় বাহিনী সম্পর্কে হাইকোর্টের রায়ই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। ‘৫ রাজ্য থেকে বাহিনী চেয়ে পাঠালে কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী নিতে পারে না পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসন?’ সুপ্রিম কোর্টে চোখা প্রশ্নের মুখোমুখি নির্বাচন কমিশন।
চলতি বছরের শেষ নাগাদ রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও মিজোরামে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই পাঁচটি রাজ্যের মধ্যে দুটিতে বিজেপি, দুটিতে কংগ্রেস এবং একটিতে কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস) ক্ষমতায় রয়েছে।
শনিবার ই-ফাইলিং করে রাজ্য ও নির্বাচন কমিশন। পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য।
রাজ্যে বিরোধীদের কোনও নিরাপত্তা নেই বলেও অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। কমিশনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিল বিজেপি।
শাসকদল মনোনয়নপত্র জমা দিতে দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদার। মঙ্গলবার যাবতীয় নথিপত্র-সহ ৫ জন প্রার্থীকে নিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানাতে যান সুকান্ত মজুমদার।
প্রতিশ্রুতি ছিল,'বরিশালকে সিঙ্গাপুর' করার। তবে কাজের বেলায় তার বিন্দুমাত্র লক্ষণও দেখা যায়নি।
৮ জুলাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিন থেকে হিংসার ঘটনা ঘটে আসছে। মুর্শিদাবাদে তৃণমূল, সিপিএম এবং কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনেও অব্যাহত
পঞ্চায়েত নির্বাচন আর বিধানসভা নির্বাচন বা লোকসভার নির্বাচন- যেকোনও ক্ষেত্রেই বীরভূমের নির্বাচনে অনুব্রত মণ্ডল ছিল শেষ কথা। কিন্তু তিহার জেলে থেকে কী সেই ক্যারিশ্মা দেখাতে পারবেন কেষ্ট।
পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে পিটিশন দাখিল করেছিল বিরোধী দলগুলি, সেই সিদ্ধান্তও সামনে এসেছে। বিরোধী দলগুলির আবেদন শুনে হাইকোর্ট রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার নির্দেশ দিয়েছে।