একহাতে ধরা সিগারেটে ছাড়ছেন ধোঁয়া, আরেক হাতে ধরা যৌনাঙ্গ। আদিবাসী শ্রমিকের মুখের ওপর নির্বিকারভাবে প্রস্রাব করেই গেলেন বিজেপি নেতা! এদিকে শাসক দল বিজেপি জানিয়ে দিয়েছে যে, ওই নেতার সঙ্গে বিজেপির কোনও যোগাযোগই নেই।
অজিত পাওয়ার, প্রফুল্ল প্যাটেল, হাসান মুশরিফ, ছগন ভুজবল চার নেতার বিরুদ্ধে রয়েছে আর্থিক তছরুপের একাধিক মামলা। যার তদন্ত করছে ইডি। সেই কারণে দল বদল বলে তোপ বিরোধীদের।
মোদীর জনপ্রিয়তা শুধু এই একটি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে নেই। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী, বা তিনি যে বিভিন্ন দেশে সফর করেন তার উপরও নির্ভরশীল নয়।
‘শান্তি ঘর’-এর ফোন নম্বরে ডায়াল করে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ। বিষয়টি নিয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
বিচ্ছিন্নতাবাদী তথা ‘নিষিদ্ধ’ সংগঠন শিখস ফর জাস্টিস (এসএফজে)-এর সক্রিয় সদস্য ছিলেন হরদীপ সিং নিজ্জার। তাঁকে ‘খালিস্তানি জঙ্গি’ হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত সরকার।
মালদায় তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে পিটিয়ে খুন। অভিযোগ কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। পাল্টা কংগ্রেসের দাবি তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দের জের।
‘একজন স্বাস্থ্যকর্মীকে দিয়ে একটি মল ভরা নর্দমা পরিষ্কার করতে বাধ্য করেছিলেন সিপিআইএম নেতা’, এই টুইট লেখার পরেই তামিলনাড়ুর বিজেপি রাজ্য সম্পাদক এসজি সূর্যকে গ্রেফতার করল মাদুরাই পুলিশ।
বামপন্থী নেতা-কর্মীরা বিলাসবহুল জীবনযাপনের পরিবর্তে সাধারণ জীবনযাপন করবেন এটাই অলিখিত নিয়ম। এর বিচ্যুতি হলে শুধু বিরোধী রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেই নয়, বামপন্থী দলের মধ্যেও প্রশ্ন ওঠে।
টুইটারের প্রাক্তন সিইও জ্যাক ডোরসের সাক্ষাৎকারের পর থেকেই প্রবল বিতর্ক। রোজ সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলো ধরা করা হচ্ছে ডোরসেকে। এবার টুইটার ও ডোরসের দ্বিচারিতার উদাহরণ দিতে কলম ধরেছেন বিজেপি-র জাতীয় মুখপাত্র প্রেম শুক্লা।
কেরলে সিপিএম সরকারের তীব্র সমালোচনায় সিপিআই। অখিলার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের প্রতিবাদ জানালেন সি দিবাকরণ।