পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চ। সেই রায় ডিভিশন বেঞ্চ খারিজ করে দিল। এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশ।
একই সময় উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী। রবিবার থেকেই পঞ্চায়েতের জন্য পাহাড়ে শুরু হয়েছে নির্বাচনী প্রচার।
দলীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, মঙ্গলবার থেকেই পঞ্চায়েত ভোটের জন্য প্রচার শুরু করবেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বাঁকুড়ায় এদিন এসে পৌঁছয় এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রথম দফায় প্রত্যেক জেলার জন্য এক কোম্পানি হিসেবে মোট ২২ কোম্পানি বাহিনী চাওয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলায় ব্যাপক হিংসায় সময় প্রায় ২০ জন নিহত হয়েছিল। সেই সময়ে ক্ষমতাসীন তৃণমূল প্রায় ৯০% আসন জিতেছিল, যার মধ্যে ৩৪% বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল। যদিও নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য থেকে কোন দল জিতেছে তা বোঝা যায়নি।
তৃণমূল সূত্রে জানা যাচ্ছে আক্রন্ত তৃণমূল নেতা আদ্রা শহর তৃণমূলের সভাপতি ধনঞ্জয় চৌবে। ঘটনায় জখম হয়েছেন তৃণমূল নেতার দেহরক্ষীও শেখর দাসও।
কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তৎপর রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর এদিন দুপুরেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে শীর্ষ কর্তারা বৈঠকে বসেছিলেন।
বিরোধী দলনেতা বলেন নন্দীগ্রামের ১৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে সাফ করব। ১১টা পঞ্চায়েতে বোর্ড গড়বে বিজেপি। আর ৬ টায় তৃণমূল মুক্ত বোর্ড হবে। কীভাবে হবে, তার ব্যবস্থা নমিনেশনেই ঠিক হয়ে গেছে।
বিকেল পাঁচটা নাগাদ ক্যানিং পৌঁছে যান রাজ্যপাল । সেখানে প্রথম তিনি সেচ দফতর একটি প্রশাসনিক বৈঠক করেন। তারপরই হিংসা বিধ্বস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন সিভি আনন্দ বোস।
শনিবার ই-ফাইলিং করে রাজ্য ও নির্বাচন কমিশন। পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য।