শিশুদের শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দেয়। তাই, গ্রীষ্মে আপনার বাচ্চাদের হাইড্রেটেড রাখতে প্রচুর জল পান করাতে থাকুন এবং প্রচুর পরিমাণে ফল, জুস বা অন্যান্য তরল পান করতে থাকুন।
সারা বছরই খেতে পারেন এমন পানীয়। এতে মা ও বাচ্চা উভয় থাকে সুস্থ। দেখে নিন কী কী জিনিস খেয়াল রাখুন। সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই কয়টি জিনিস। জেনে নিন কী কী করবেন।
আমরা হাইড্রেটিং ড্রিংক পান করি, তাহলে মনটা সতেজ থাকবে। আজ আমরা আপনাকে এমনই একটি কোল্ড ড্রিংক সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি। এই পানীয়টি তৈরি করতে আপনি চাইলে এই পানীয়তে চিয়া বীজও ব্যবহার করতে পারেন অথবা সাধারণ শরবতের মতো বানাতে পারেন।
ওজন কমাতেও অ্যালোভেরার জুস অনেক কার্যকরী। অ্যালোভেরার রস নিয়মিত খেলে শরীরের বাড়তি মেদ দূর হয়। কোনওরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ওজন কমাতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা।
মাত্র সাতদিনে ঝড়ে যাবে বাড়তি মেদ, চায়ের বদলে বেছে নিন এই বিশেষ পানীয়, দ্রুত মিলবে উপকার। এই সকল পানীয়ের মধ্যে বেছে নিন একটি। মাত্র সাত দিনে কমবে কয়েক কেজি।
কফিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মানসিক ক্ষমতা, কাজ এবং অ্যাথলেটিক পারফরম্যান্স উন্নত করতে পারে, অন্যদিকে অলিভ অয়েল মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটের একটি উৎস যা হৃদরোগের উন্নতি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
শুধুমাত্র কর্মব্যস্ততা বা টেনশনের কারণেই যে ভাল ঘুম হয় না তা কিন্তু নয়। ভাল ঘুম অনেকটাই নির্ভর করে গোটা দিনের খাবার ও পানীয়ের ওপর। এমন একটি ডায়েট সারাদিন মেনে চলতে হবে যা রাতের বেলা আপনার জন্য নিয়ে আসবে নিশ্চিন্ত ঘুম।
পেট ফুলে যাওয়া এবং অন্যান্য হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডিটক্স পানীয়ও নিতে পারেন। এগুলি আপনার শরীরকে ডিটক্স রাখতে কাজ করে। এগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখার জন্য অনেক সুবিধা প্রদান করে।
জল সরবরাহ প্রকল্পগুলির এখন জোর দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। পরপর একাধিক পানীয় জল সরবরাহ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মোদী। দেখে নিন সেগুলি কী কী।
ওজন কমানোর কথা মাথায় এলে দিনের শুরুতে অধিকাংশ ভরসা রাখেন ডিটক্স ওয়াটারের ওপর। তবে, এবার দ্রুত উপকার পেতে আদা ও ধনের ডিটক্স ওয়াটার খেতে পারেন।