শুভ সময়ে খুব আড়ম্বর সহকারে গণেশ-এর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই দিন থেকেই গণেশ উৎসব শুরু হয়। ১০ দিন বা তার কম ঘরে রাখা হয়। এই দশদিনে তাঁর প্রিয় জিনিসগুলি গণপতিকে নিবেদন করা হয়।
চিনি ছাড়া খাওয়ার যদি টানা ৩০ দিন খেতে পারেন তাহলে এই উপকারগুলি অবশ্যই পাবেন। সামনেই পুজো- তাই এখনই চিনি ছাড়া ডায়েটের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আরও সুন্দর হয়ে উঠুন।
পুজোর সময় নতুন নতুন কী পদ তৈরি করবেন তা কেউ খুঁজে পান না। এবার পরিবেশনে আনুন নতুনত্ব। বানান চিকেন কুলফি কাবাব। পুজোর একদিন বানাতেই পারেন এই পদ। ছোট থেকে বড় সকলের মন কাড়বে চিকেন কুলফি কাবাব। দেখে নিন কীভাবে বানাবেন।
পুজোর আগে বাড়তি মেদ কমাতে না পারলে যে কোনও জামাতেই লাগবে বে মানান। এদিকে এই অল্প দিকে কী করে বাড়তি মেদ ঝড়িয়ে ফেলবেন তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারছেন না। আর রইল তিনটি বিশেষ খাবারের হদিশ।
এই উত্সবটি হোলির ঠিক পরের অষ্টমী তিথিতেই পড়ে। এই দিনে শীতলা মাতার পূজা করা হয়। শীতলা অষ্টমীকে বসোদা অষ্টমীও বলা হয় কারণ এই দিনে শীতলা মাতাকে বাসি খাবার নিবেদন করা হয় এবং লোকেরা বাসি খাবারও গ্রহণ করে।
বডি শেমিং নিয়ে রীতিমতো নাজেহাল ছিলেন ভারতী সিং। তাঁর বাড়তি ওজন ও মোটাভাবের জন্য কম কথা শুনতে হয়নি তাঁকে।