প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান ততিথি ছিলেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে কর্তব্য পথে প্রবেশ করেন তিনি।
বীরত্বের পদক পাবেন ১৪০ জন পুলিশ কর্মী। রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক পাচ্ছেন ৯৩ জন। ঐতিহ্যের এই দিনে সূদূর অস্ট্রেলিয়া থেকে ভারতবাসীকে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী আলবেনিজ।
২৬ তারিখ সকালেই সকল দেশবাসীকে টুইটারে শুভেচ্ছা জানালেন মোদী। অন্যদিকে পতাকা উত্তোলনের জন্য প্রস্তুত দিল্লির রাজপথ। সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে প্যারেড ও কুচকাওয়াজ।
রাষ্ট্রপতি মুর্মু বলেছিলেন যে মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে জাতীয় আন্দোলন ভারতের আদর্শকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিল। তিনি বলেন “এই কয়েক দশকের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগ আমাদেরকে আরোপিত মূল্যবোধ ও সংকীর্ণ বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করেছে।
ঐতিহ্য অনুসারে, প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের সময়, ভারতের রাষ্ট্রপতি পুলিশ বিভাগ এবং সশস্ত্র বাহিনীর সাহসী অফিসারদের ক্ষেত্রে তাদের অসাধারণ সাহসিকতার জন্য শ্রদ্ধা জানান।
ত্রিবর্ণের স্যান্ডউইচ এই উদযাপনকে আরও উন্নত করতে কাজ করে। ট্রাইকালার স্যান্ডউইচ শুধু খেতেই মজাদার নয়, দেখতেও বেশ আকর্ষণীয়, তাহলে চলুন জেনে নিই কীভাবে তৈরি করবেন ট্রাইকালার স্যান্ডউইচ।
ভারতের প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়েছিল একেবারে ভিন্ন ভাবে। অত্যন্ত উৎসাহ ও জাঁকজমকের সঙ্গে উদযাপন হয়েছিল। এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল কয়েক সপ্তাহ আগে থেকে।
কেন্দ্রীয় সরকারের পাঁচটি মন্ত্রক, যেগুলি কর্তব্য পথে নামছে, তার মধ্যে রয়েছে ভারতীয় কৃষি গবেষণা পরিষদের থিম 'মিলেট', কেন্দ্রীয় আধাসামরিক বাহিনীর মূকনাট্য 'নারী শক্তি', মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরো, সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং উপজাতি মন্ত্রকের ট্যাবলো।
ভারত এবার ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করা হবে। এবারের প্যারেড বিশেষ হতে চলেছে কারণ প্যারেডে মোট ২৩টি ট্যাবলো দেখা যাবে, তাদের থিমও আলাদা হবে। যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গও অংশগ্রহণ করবে এবং থিম থাকবে দুর্গাপুজা।
রেজিমেন্টটি পয়লা আগস্ট, ১৯৫৩ সালে ৬টি রাষ্ট্রীয় বাহিনীর অশ্বারোহী ইউনিটকে একত্রিত করে গড়ে তোলা হয়েছিল। এই রেজিমেন্টে শুধু সৈন্যরাই নয়, বিশেষ প্রশিক্ষণের পর ঘোড়াকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।