কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কোলারে তার নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন এবং তারপর উত্তর কর্ণাটকের কিছু অংশ সফর করেন। মনে হচ্ছে রাহুল গান্ধী এখন জাতীয় ইস্যুগুলির পরিবর্তে স্থানীয় ইস্যুতে জোর দিচ্ছেন।
সুরাট আদালত রাহুল গান্ধীর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। তাই নিয়ে কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে তরজা শুরু। রায় চ্যালেঞ্জ করবে কংগ্রেস। রায়কে স্বাগত জানাল বিজেপি।
রাহুল গান্ধীর ওয়েনাড সফর ছিলে স্থানীয়দের মধ্যে উৎসহ ছিল তুঙ্গে। তাঁর জনসভায় তিল ধরানোর জায়গা ছিল না।
রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ নিয়ে আলোচনার দাবিতে স্পিকারকে চিঠি কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরীর। বিজেপির সাংসদের উদাহরণ দিলেন চিঠিতে।
আবারও সাংবাদিককে ধমক দিলেন রাহুল গান্ধী। বিজেপির কথাই কেন জিজ্ঞাসা করছেন তাই বলেন। পাশাপাশি গোটা ঘটনার ভিডিও আপলোড করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।
সুরাটের আদালতের সশরীরে হাজির হয়ে মামলা দায়ের করছেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস নেতা কর্মীরাও তাঁর সঙ্গে রয়েছে। যা নিয়ে তীব্র আক্রোষ বিজেপির।
রাহুল গান্ধী ইস্যুতে আবারও কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে দ্বন্দ্ব উস্কে দিল জার্মান বিদেশ মন্ত্রক। একটি টুইট নিয়ে দুই দলের তরজা শুরু হয়েছে।
দিল্লি থেকে শুরু করে পঞ্জাব ও কাশ্মীর উত্তাল কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে। রাহুল গান্ধীর পাশে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ কংগ্রেসের। আক্রমণ মোদী সরকারকে।
এশিয়ানেট নিউজ বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাতকারে নেপাল মাহাতো দাবি করেন বিজেপি খুব তাড়াহুড়ো করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রতিশোধ নেওয়ার লক্ষ্যেই বিজেপির এই পদক্ষেপ বলে মনে করছেন নেপাল মাহাতো।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ব্যাখ্যা করেছেন যে, একজন মানুষ যদি এটা প্রশ্ন করে থাকেন যে, ‘চোর মাত্রেই মোদী পদবী কেন?’ এবং তিনি ব্যঙ্গাত্মক পদ্ধতিতে সেটার ব্যাখ্যা দেন, তাহলে সেটা তো বাক স্বাধীনতার অধিকারের মধ্যে পড়ে!