১০ বছর আগে ছিঁড়ে ফেলা অধ্যাদেশই কাল হল রাহুল গান্ধীর। যা আজ তাঁকে বাঁচাতে পারত। যাইহোক রাহুল গান্ধী ইস্যুতে জোর তরজা কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে।
নিয়ম অনুযায়ী, কোনো সাংসদ বা বিধায়কের দুই বছর বা তার বেশি সাজা হলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। রাহুলের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তবে রাহুলই প্রথম নেতা নন যিনি সদস্যপদ হারিয়েছেন।
বিজেপির তীব্র সমালোচানয় গুরুত্ব দিতে নারাজ। লন্ডনের চ্যাথাম হাউস থিঙ্ক ট্যাঙ্কের অনুষ্ঠানে রাহুল গান্ধী বলেন তাঁর ফোনে পেগাসাস ছিল। আর ভারতের গণতন্ত্র বিপন্ন।
ভারতের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য ইউরোপ ও আমেরিকা কিছুই করছে না। রাহুল গান্ধীর এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করল বিজেপির রবিশঙ্কর প্রসাদ।
রাহুল গান্ধীর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানের মন্তব্য নিয়ে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে বাকযুদ্ধ শুরু হয়েছে। পেগাসাস ইস্যুতে আবারও মুখ খুলেছেন তিনি।
মেঘালয় নির্বাচন নিয়ে কংগ্রেস-তৃণমূলের তরজা। রাহুল গান্ধীর মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের। প্রেস কনফারেন্স করে জবাব দিলেন মহুয়া মৈত্র।
সংসদে দাঁড়িয়ে আদানি ইস্যুতে কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করলেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেন ২০১৪ সালে থেকে এপর্যন্ত বিজেপিকে কত টাকা দিয়েছে আদানিরা।
নোটবন্দি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে রাহুল গান্ধীর তীব্র সমালোচন করল বিজেপি। রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন এবার নোটবন্দির বিরোধিতা করার জন্য রাহুল গান্ধীর ক্ষমা চাওয়া জরুরি।
ভারত জোড়ো যাত্রার প্রথম পর্যায় শেষ হতেই পূর্ববর্তী রাজনীতিবিদের প্রতি এক এক করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে শুরু করেন রাহুল গান্ধী।এই শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের তালিকায় বাকি সবাই থাকলেও ছিলেন না কেবল প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমা রাও। এনিয়েই সরব বিজেপি ।
রাহুল গান্ধী ভারত বিরোধী। দেশের সেনা বাহিনীর প্রতি কোনও আস্থা নেই। রাহুল গান্ধী দেশের জন্য বিরক্তিকর হয়ে যাচ্ছেন। চিন নিয়ে কংগ্রেস নেতার মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি।