দলের সূত্রগুলি জানিয়েছে যে একটি দল বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার পক্ষে, অন্যদিকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের সমর্থকদের নিয়ে গঠিত আরেকটি দল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিকের পক্ষে।
সংসদের কাজ বন্ধ থাকায় ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট নিয়ে এখনও সংসদে এখনও পর্যন্ত কোনও আলোচনা হয়নি। তবে সেবিষয় বিশেষ ভাবিত নয় প্রধানমন্ত্রী। বরং সাধারণ মানুষের কাছে বাজেটকে পৌঁছে দেওয়াই এখন মোদীর মূল উদ্দেশ্য।
মঙ্গলবারের বৈঠকে জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের প্রস্তাব যেমন আলোচনা হয়েছে, তেমনি বৈঠকের স্থান ও অন্যান্য আয়োজন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জাতীয় কার্যনির্বাহী বৈঠকে বিজেপির ফোকাস থাকবে এই বছর নয়টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের দিকে।
চলতি বছর দেশের ১০টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। আর সেটাকেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে সেমিফাইনাল হিসেবে দেখছে পদ্ম শিবির। সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও এই বৈঠকে রণকৌশল হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
সমস্ত দুর্বলতা এবং বিভিন্ন উপ-গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব কাটিয়ে দলকে কীভাবে মজবুত করা যাবে, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে রাজধানীতে আয়োজিত বৈঠকে।
ফের রাজ্য কমিটির নের্তৃত্বে দিলীপ ঘোষ। চব্বিশের নির্বাচনের আগে দলের সংগঠন মজবুত করতে দিলীপ ঘোষের হাতেই সংঘঠনের রাশ তুলে দিতে চায় কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব।
কলকাতা পুরভোট নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল বিজেপি নেতৃত্বের তরফে। এদিন দলীয় বৈঠক চলাকালীন হঠাৎই মেজাজ হারালেন বিজেপি নেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। এরপর সেই বৈঠকে ছেড়ে আচমকাই বেরিয়ে গেলেন তিনি। তবে কী এমন হয়েছিল সেই বৈঠকে যে এমন আচরণ করলেন নেত্রী?
অর্জুন সিং এর বাড়়িতে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী। দুই নেতা প্রায় এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে কথা বলেন।তবে আলোচানর বিষয় নিয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি কেউ।