রামদেব ও বালকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা করেছিল কেন গতকাল ক্ষমা চাওয়া হয়েছিল। এটি আগেই করা উচিৎ ছিল বলেও দাবি করেছে সুপ্রিম কোর্ট।
রামদেব ও বালকৃষ্ণ দুজনই আদালতের কাছে তাদের আচরণের জন্য মিডিয়াতে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া-সহ এক একতরফাভাবে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলাকালীন।
বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি অমানুল্লাহর বেঞ্চে উঠেছিল পতঞ্জলির বিভ্রান্তুকর মামলা। সেখানে বলা হয়েছে 'ক্ষমাপত্র কাগজে কলমে আছে। তাদের পিঠ দেওয়া ঠেকে গেছে।
আদালতে উপস্থিত ছিলেন যোগগুরু রামদেব। তাঁর আইনজীবী বলেন 'আমরা একটি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করছি। বাবা রামদেব এখানে ব্যক্তগতভাবে উপস্থিত থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছেন।'
'বিকশিত ভারত' এর বিজ্ঞাপন নিয়ে কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস সহ একাধিক রাজনৈতিক দল প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তারপরই নড়েচড়ে বসে নির্বাচন কমিশন।
সুপ্রিম কোর্ট গত মাসে পতঞ্জলিকে সংস্থার পণ্য ও ওষুধগুলির কার্যকারিতাা দাবি করে যে আশ্বাস দিয়েছে তা লঙ্ঘন করার জন্য ধমক দিয়েছিল।
নারী দিবসের আগে মহিলাদের সম্মান জানিয়ে আবেগপ্রবণ বিজ্ঞাপন আরবান কোম্পানির।
সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, এই ধরনের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে গোটা দেশকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। সরকার চোখ বন্ধ করে বসে আছে। এটি খুব দুর্ভাগ্যজনক।
কর্ণাটকে ফের কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পর থেকেই হিন্দু ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে বলে একাধিকবার অভিযোগ উঠেছে। ফের এই বিতর্ক মাথাচাড়া দিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, আগামী দিনে রামদেবের সংস্থা যদি অসুস্থতা নিরাময় নিয়ে একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে মিথ্যা দাবি করে তাহলে প্রতিটি পণ্যের ওপর ১ কোটি টাকা জরিমানা আরোপ করা হতে পারে।