শনিবার পাথানামথিট্টা জেলার লাহাতে বাঁক নেওয়ার সময় শবরীমালা তীর্থযাত্রীদের নিয়ে হঠাৎই উল্টে গেলো একটি বাস।৪০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন ওই বাস দুর্ঘটনায়।
বালাজি তিরুপতি নামের সঙ্গে সঙ্গেই ভেসে ওটে পাহাড় চূড়ায় মন্দির। আর মনে পড়ে যায় মন্দিরের বিশাল ঐশ্বর্যের কথা। মন্দিরের সম্পত্তি নিয়ে অনেক মিথ থাকলেও এবার খাতায় কলমে হিসেব দিল মন্দির ট্রাস্ট।
পঞ্জাবে রাস্তায় খুন করা হয় এক হিন্দুত্ববাদী দক্ষিণপন্থী নেতাকে। পরপর পাঁচটা গুলি লাগে গায়ে। এর আগেই দুইবার সুধীর সুরিরে হত্যার চেষ্টা করেছিল দুষ্কৃতীরা।
বৌদ্ধরা মনে করেন বর্গভীমা মন্দিরের স্থানটি প্রথমে একটি বৌদ্ধ বিহার ছিল। বর্গভীমা মন্দিরটি একান্ন পীঠের অন্তর্ভুক্ত কিনা এ নিয়ে মতভেদ আছে। হাজারো কাহিনি ও রহস্যে ঘেরা তমলুক বা প্রাচীন তাম্রলিপ্তের বর্গভীমা মন্দির।লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার।
২০২২ সালের এপ্রিল মাসে রাম মন্দির নির্মাণ কাজ ঘুরে দেখে এশিয়ানেট নিউজের টিম। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রাক্তন প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নৃপেন্দ্র মিশ্র জানান ২০২৩ সালের মধ্যেই তাঁরা পুরো মন্দির তৈরির কাজ শেষ করার চেষ্টা করছেন।
শারদীয়ার শুক্ল চর্তুদশীতেই বশিষ্ঠ মুনি সাধনার মাধ্যমে মা তারাকে স্বপ্নে দেখতে পান। সেই স্বপ্নে দেখা মূর্তি দীর্ঘকাল মাটির নিচে ছিল। পরে বনিক জয়দত্ত সওদাগর সেই মূর্তি তুলে মা’কে মূল মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তাই এই দিনটিকেই মায়ের আর্বিভাব দিবস হিসাবে ধরে নেওয়া হয়েছে।
প্রায় দুই দশক ধরে দশরার সময় দেবীকে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ দিয়ে সাজানোর রীতি মন্দিরটি পালন করে আসছে। শুক্রবার দেবী মহালক্ষ্মীর অবতারের সাক্ষী হতে বিপুল সংখ্যক ভক্তের ভিড় হয়। সাম্প্রতিক সময়ে নগদ ও স্বর্ণের মূর্তি ও দেব-দেবী ও নৈবেদ্য সাজানোর প্রবণতা বেড়েছে।
ড্রোনের একটি ভিডিও ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ভিডিও ফুটেজটি বরফে ঢাকা শিবমন্দিরের। যা মন জয় করে নিয়েছে নেটিজেনদের। নরওয়ের কূটনীতিক এরিস সোলহেম ভিডিও ফুটেজটি সোশ্যাস মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন।
নবরাত্রির নয় দিনে সব শক্তিপীঠেই ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় থাকে। নবরাত্রিতে শক্তিপীঠের পূজার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। বিশ্বে মোট ৫১টি শক্তিপীঠ রয়েছে, ভারত ছাড়াও শক্তিপীঠগুলি বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, তিব্বত এবং শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত।
এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচের পর থেকেই লিসেস্টারশায়ারে মাথা চাগাড় দিয়ে ওঠে সাম্প্রদায়িকতা।হার সজ্য করতে না পেরেই সশস্ত্র মুসলিমরা রীতিমতো হামলা চালায় হিন্দু পরিবারগুলির উপর ।