একদিকে যেমন আজমের দরগায় চাদর চড়ালেন মমতা, তেমনই অন্যদিকে পুষ্কর মন্দিরে পুজো দিলেন তিনি। দিল্লিতে বৈঠক সেরেই এবার মঙ্গলবার হাজির হলেন রাজস্থানে। সেখানেই মাথায় শাড়ির আঁচল ঢাকা দিয়ে আজমের শরিফের দরগায় প্রবেশ করেন তিনি।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর কেটে গেছে ৩০ বছর। সরজু দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। বদলে গেছে অযোধ্যা। কড়া নিরাপত্তা থাকলেও অযোধ্যাবাসী নিজেদের জীবন গুছিয়ে নিতেই বেশি ব্যস্ত।
দক্ষিণের কন্নড় জেলার সুব্রমণ্যের কুক্কে শ্রী সুব্রহ্মণ্য মন্দিরের প্রবেশদ্বারে একটি ব্যানারে স্পষ্ট লেখা যে কোনো অ -হিন্দু এই উৎসবে সামিল হতে পারবে না চম্পাষষ্ঠী উৎসবে।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বারাণসীর মতই গঙ্গা আরতি হবে এই রাজ্যে। বাছা হয়েছে কোন্নগরের বারো মন্দির ঘাট। এই মন্দিরে ১২টি শিবলিঙ্গ রয়েছে।
শনিবার পাথানামথিট্টা জেলার লাহাতে বাঁক নেওয়ার সময় শবরীমালা তীর্থযাত্রীদের নিয়ে হঠাৎই উল্টে গেলো একটি বাস।৪০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন ওই বাস দুর্ঘটনায়।
বালাজি তিরুপতি নামের সঙ্গে সঙ্গেই ভেসে ওটে পাহাড় চূড়ায় মন্দির। আর মনে পড়ে যায় মন্দিরের বিশাল ঐশ্বর্যের কথা। মন্দিরের সম্পত্তি নিয়ে অনেক মিথ থাকলেও এবার খাতায় কলমে হিসেব দিল মন্দির ট্রাস্ট।
পঞ্জাবে রাস্তায় খুন করা হয় এক হিন্দুত্ববাদী দক্ষিণপন্থী নেতাকে। পরপর পাঁচটা গুলি লাগে গায়ে। এর আগেই দুইবার সুধীর সুরিরে হত্যার চেষ্টা করেছিল দুষ্কৃতীরা।
বৌদ্ধরা মনে করেন বর্গভীমা মন্দিরের স্থানটি প্রথমে একটি বৌদ্ধ বিহার ছিল। বর্গভীমা মন্দিরটি একান্ন পীঠের অন্তর্ভুক্ত কিনা এ নিয়ে মতভেদ আছে। হাজারো কাহিনি ও রহস্যে ঘেরা তমলুক বা প্রাচীন তাম্রলিপ্তের বর্গভীমা মন্দির।লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার।
২০২২ সালের এপ্রিল মাসে রাম মন্দির নির্মাণ কাজ ঘুরে দেখে এশিয়ানেট নিউজের টিম। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রাক্তন প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নৃপেন্দ্র মিশ্র জানান ২০২৩ সালের মধ্যেই তাঁরা পুরো মন্দির তৈরির কাজ শেষ করার চেষ্টা করছেন।
শারদীয়ার শুক্ল চর্তুদশীতেই বশিষ্ঠ মুনি সাধনার মাধ্যমে মা তারাকে স্বপ্নে দেখতে পান। সেই স্বপ্নে দেখা মূর্তি দীর্ঘকাল মাটির নিচে ছিল। পরে বনিক জয়দত্ত সওদাগর সেই মূর্তি তুলে মা’কে মূল মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তাই এই দিনটিকেই মায়ের আর্বিভাব দিবস হিসাবে ধরে নেওয়া হয়েছে।