মন্দির সর্ব সাধারণের দর্শনের জন্য খোলা থাকবে সকাল ৬ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত। সমস্ত দিন ভক্তরা ভগবানের দর্শনের জন্য মন্দিরে প্রবেশ করতে পারেন। তবে, করোনভাইরাস রোগের প্রভাব রোধ করার ব্যবস্থা হিসাবে মন্দির চত্বরকে স্যানিটাইজ করার জন্য সমস্ত রবিবারে জনসাধারণের দর্শনের জন্য মন্দির বন্ধ থাকবে।
ইউনেস্কতে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি বিশাল ভি শর্মা জানিয়েছেন প্রথম ধাপ হল ঐতিহ্য কেন্দ্রে একটি তালিকা জমা দেওয়া। তার তৈরি প্রযুক্তি যাচাই ও বিচার করার পর আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছে। ইউনেস্কোর ডিরেক্টর লাজার ইলাউন্ডউ-র কাছেই মনোনয়ন জমা দিতে হয়।
রাতের শহরে ফের বেপরোয়া গতির জেরে জোড়া দুর্ঘটনা। মহানগরীর রাস্তায় বিলাসবহুল এক গাড়ি তীব্রবেগে ছুটে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মন্দিরে ধাক্কা মেরেছে। পাশাপাশি বালিগঞ্জ স্টেশনের রেল লাইনে চার চাকার গাড়ি তুলে দিল এক মদ্যপ চালক।
জানুয়ারির শুরুতেই মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছিল, রাজ্যে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণেই মন্দির বন্ধ রাখা হবে। করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পরই ভক্ত ও মন্দিরের কর্মীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে ১০ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মন্দির বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ।
পঞ্জাবের (Punjab) পাতিয়ালায় (Patiala) কালী দেবী মন্দির (Kali Devi Temple) অপবিত্র করার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার এক ব্যক্তি। তবে সে দেবী দূর্গার (Goddess Durga) ভক্ত বলে জানিয়েছে পঞ্জাব পুলিশ (Punjab Police)।
মন্দির চত্বরে রবার ও চামড়ার তৈরি জুতো পরা যাবে না। কিন্তু, পাটের তৈরি জুতো পরতে কোনও সমস্যা নেই। সেই কারণেই মন্দিরের পুরোহিত, সেবাইত, সাফাই কর্মী ও নিরাপত্তারক্ষীদের জন্য ১০০জোড়া পাটের জুতো উপহার দিলেন তিনি।
৯ মাস বন্ধ থাকার পর ডিসেম্বরে খুলেছিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির(Puri Jagannath Temple)। কিন্তু ফের করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের কারণ বন্ধ হয়ে গেল পুরী মন্দির। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আপাতত মন্দির জগন্নাথ ধাম।
বেশ কিছু পুন্যার্থী আগে থেকেই চলে এসেছিলেন। সেই জন্যই বুধবার সরকারি নির্দেশিকা মানা সম্ভব হয়নি। বুধবার তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদের অফিসে বৈঠকে বসে প্রশাসন।
আগুন লাগার ঘটনায় ভক্তদের যাত্রাপথের কোনও সমস্যা হবে না বলেও মন্দিরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রা নির্বিঘ্নে চলছে।
সিসিটিভি (CCTV) ফুটেজে দেখা যায়, প্রার্থনা চলাকালীন হঠাৎ ওই ব্যক্তি রেলিং টপকে আসে। সে শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিবের সামনে রাখা তলোয়ারে স্পর্শ করা চেষ্টা করে।