রাম নবমীতে সূর্যের আলো ঠিক বেলা বারোটায় মন্দিরের শিখরের ওপর পড়বে। এরপর তা মন্দিরের ভিতর প্রবেশ করবে ভগবান রামের কপাল স্পর্শ করবে। সেভাবে এই মন্দিরের নির্মাণ করা হচ্ছে।
আজ রাজধানীতে প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়া সত্ত্বেও মিস্টার সুনাক এবং মিসেস মূর্তি সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে মন্দিরে পৌঁছেছিলেন।
রাম মন্দির বাংলার মানুষ দেখতে পাবে রাম মন্দির। তাও দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে। একটি কলকাতায় অন্যটি উত্তরবঙ্গে। দুটি পুজো পরিচালনা করে বিজেপি নেতারা।
৮০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত এই মন্দিরের নির্মাণ কাজ ২০০৯ সাল থেকে চলছে। বলা হচ্ছে যে এর ৮০ শতাংশ কাজ ২০২৩ সালে শেষ হবে এবং এর দরজা ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আসুন জেনে নেই এই মন্দিরের বিশেষত্ব কি।
কৃষ্ণমূর্তি বলেছেন, কোনও নির্মাণ কাজের জন্য কুড়ি বছর অনেকটা সময়। সেটা বার্লিনের মত আধুনিক শহরেও জন্যও বেশি সময়।
নৃপেন্দ্র মিশ্র বলেছেন, 'আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।' তবে এখনও প্রধানমন্ত্রী কিছু জানাননি। অযোধ্যার রাম মন্দিরে প্রার্থনা শুরু হবে আগামী বছর ১৪ জানুয়ারি।
বাড়ির উঠোনে বা সামনে উভয় ধরণের মন্দিরের উপস্থিতি বাড়ির সদস্যদের জীবনে অনেক সমস্যা তৈরি করে বলে বলা হয়েছে। জেনে নিন বাস্তুশাস্ত্র এ সম্পর্কে কী বলে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়া বিভিন্ন হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনের নেতারাও এই দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে আসতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারত মাতা মন্দিরটি স্বামী সত্যমিত্রানন্দ গিরি দ্বারা নির্মিত হয়েছিল, যা ১৯৮৩ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী দ্বারা উদ্বোধন করেছিলেন।
দুই অভিযুক্ত হল রবীন্দ্র কুমার রবি ও অতুল ভাদোলিয়া। পুলিশ জানিয়েছে, তারা জানতে পেরেছে, রবীন্দ্রকুমার রবি ও অতুল ভাদোলিয়া ১২ বছরের শিশুর গোপানাঙ্গে একটি লাঠি বা অন্য কোনও শক্ত বস্তু ঢুকিয়ে তারপরই ধর্ষণ করেছে।