প্রায় ১৫ কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে মোদীর রোডশো-এর ব্বস্থা করা হয়েছে। বিমানবন্দর ও রেল স্টেশনের উদ্বোধনের পর স্থানীয় স্টেশন লাগোয়া একটি অঞ্চলে জনসভারও আয়োজন করা হয়েছে।
রাম মন্দির নির্মাণ বিজেপির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়েছে এবং দল লোকসভা নির্বাচনে এটিকে একটি বড় সাফল্য হিসাবে উপস্থাপন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনুষ্ঠানটিকে জমকালো করতে আরএসএস এবং টেম্পল ট্রাস্টের পক্ষ থেকেও প্রস্তুতি চলছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হিন্দু মন্দিরের ক্ষমতায়ন পরিষদের প্রধান তেজল শাহ বলেন, এটি আমাদের সৌভাগ্য ও আমাদের জন্য আশীর্বাদ যে আমরা এই ঘটনায় সামিল হতে পারছি।
অযোধ্যায় রাম লালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে অযোধ্যা রেল স্টেশন পরিদর্শন করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের আহমদপুর সিয়াল এলাকায় এই ঘটনায় প্রবল ক্ষুব্ধ হয়েছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষরা।
এই মন্দিরে প্রত্যেকদিন প্রায় ২ লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে বলে মনে করা হচ্ছে। রাম মন্দির উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে বিগ্রহ পূজিত হবে বলেও জানা গেছে।
এই মন্দির গোটা দেশের মধ্যে বিরল। বলা বাহুল্য, গোটা বিশ্বে এই মন্দির বিরলতম। নিশ্চয়ই ভাবছেন এ কেমন মন্দির! কী এমন আছে এই মন্দিরে! তাহলে জেনে রাখুন সেই অজানা তথ্য।
আগামী ২২ জানুয়ারি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরে উদ্বোধন হবে এই মন্দির। নরেন্দ্র মোদীর হাত দিয়ে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে রামলালার।
একটি মন্দিরকে পশু খামারে পরিণত করার ভিডিও ক্লিপ প্রকাশিত হয়েছে। ভিডিওতে স্পষ্ট কীভাবে একই শহরের আরেকটি মন্দিরকে পশুর খামার হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই ঘটনা পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংরক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে রাম মন্দির নির্মাণ কাজ চললেও দীপোৎসব উপলক্ষ্যে সাজিয়ে তোলা হয়েছে মন্দির চত্ত্বর। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এইদিন বিশেষ আরতি করেন।