আজ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে শুরু হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। তেমনই তা শেষ হবে দুপুর ১টায়। এরপর ভাষণ দেবেন মোদী।
সূত্রের খবর এই সময় প্রধানমন্ত্রী কম্বল গায়ে দিয়ে মেঝেতে ঘুমাচ্ছে। শুধুমাত্র ডাবের জল পান করছে। ১২ জানুয়ারি থেকে মন্দিরের পবিত্রতার আচার শুরু হয়েছে।
ওড়িশার পুরী জেলায় অবস্থিত জগন্নাথ ধামের ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এখানে একটি হেরিটেজ করিডোর তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের নামও রাখা হয়েছে শ্রীমন্দির পরিক্রমা প্রকল্প (এসপিপি)।
রাম মন্দিরের স্থাপত্যে ছোটখাটো বিবরণের যত্ন নেওয়া হয়েছে। রাম মন্দিরের মূল নকশাটি ১৯৮৮ সালে আহমেদাবাদে নির্মিত হয়েছিল। আহমেদাবাদের সামপুরা পরিবার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বিড়লা মন্দিরের নকশাও করেছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, হাজরা মোড় থেকে কর্মসূচি শুরু হবে। মিছিল শেষ হবে পার্ক সার্কাসে। তিনি আরও বলেছেন, এটি কোনও প্রতিবাদ কর্মসূচি নয়।
অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধনের আর বাকি মাত্র ৬ দিন। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লেপাক্ষী মন্দির সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে বেড়ে উঠেছে রামচরিতমানস পড়ার উৎসাহ।
অযোধ্যা রাম জন্মভূমি নিয়ে বহু বিতর্ক রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই রয়েগেছে বিতর্ক। আসুন মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রাককালে দেখে নেওয়া যাক অযোধ্যার বিতর্কিত দিনগুলি।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কালারাম মন্দিরে যান। সেখানে তিনি মন্দিরে প্রার্থনা করেন।
"শাস্ত্র মেনে পুজো হচ্ছে না, এই কথাটা বলেছি বলে আমাদের ‘মোদী বিরোধী’ বলা হচ্ছে", ক্ষোভ প্রকাশ করলেন শঙ্করাচার্য।