ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্বপ্নে আবির্ভূতা হয়েছিলেন দেবী তনোট। তিনিই পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে রক্ষা করেছিলেন ভারতের বীরদের। গুটিকয়েক ভারতীয় জওয়ানের কাছে হেরে গিয়েছিল বিশাল পাক সেনা। অদ্ভুত কাহিনী নিয়ে আজও পূজিতা আওয়াদ মাতা।
মন্দিরটি, প্রায় ১৫০ বছর আগে নির্মিত বলে মনে করা হয়। সিন্ধুর প্রাদেশিক রাজধানী করাচিতে এই ধ্বংসযজ্ঞ চলে। তার আগে এই মন্দিরটি বিপজ্জনক ও পুরোনো ভবন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। রবিবার, হামলাকারীরা মন্দিরে এলোমেলোভাবে গুলি চালায়।
নৃপেন্দ্র মিশ্র এশিয়ানেট নিউজ নেটওয়ার্কের রাজেশ কালরাকে জানিয়েছেন মন্দির নির্মাণের জন্য প্রথম থেকেই একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
রাম নবমীতে সূর্যের আলো ঠিক বেলা বারোটায় মন্দিরের শিখরের ওপর পড়বে। এরপর তা মন্দিরের ভিতর প্রবেশ করবে ভগবান রামের কপাল স্পর্শ করবে। সেভাবে এই মন্দিরের নির্মাণ করা হচ্ছে।
আজ রাজধানীতে প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়া সত্ত্বেও মিস্টার সুনাক এবং মিসেস মূর্তি সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে মন্দিরে পৌঁছেছিলেন।
রাম মন্দির বাংলার মানুষ দেখতে পাবে রাম মন্দির। তাও দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে। একটি কলকাতায় অন্যটি উত্তরবঙ্গে। দুটি পুজো পরিচালনা করে বিজেপি নেতারা।
৮০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত এই মন্দিরের নির্মাণ কাজ ২০০৯ সাল থেকে চলছে। বলা হচ্ছে যে এর ৮০ শতাংশ কাজ ২০২৩ সালে শেষ হবে এবং এর দরজা ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আসুন জেনে নেই এই মন্দিরের বিশেষত্ব কি।
কৃষ্ণমূর্তি বলেছেন, কোনও নির্মাণ কাজের জন্য কুড়ি বছর অনেকটা সময়। সেটা বার্লিনের মত আধুনিক শহরেও জন্যও বেশি সময়।
নৃপেন্দ্র মিশ্র বলেছেন, 'আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।' তবে এখনও প্রধানমন্ত্রী কিছু জানাননি। অযোধ্যার রাম মন্দিরে প্রার্থনা শুরু হবে আগামী বছর ১৪ জানুয়ারি।
বাড়ির উঠোনে বা সামনে উভয় ধরণের মন্দিরের উপস্থিতি বাড়ির সদস্যদের জীবনে অনেক সমস্যা তৈরি করে বলে বলা হয়েছে। জেনে নিন বাস্তুশাস্ত্র এ সম্পর্কে কী বলে