তারাপীঠে মা তারাকে পুজো করা হল কালী রূপে। মা তারাকে সামনে রেখেই সমস্ত দেবী মূর্তির পুজো করা হয় সিদ্ধপীঠ তারাপীঠে, অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম দশক থেকে এই প্রথা চলে আসছে।
সরকারি সব নিয়মবিধি মেনেই পুজো হচ্ছে মৌতড়ের মা বড় কালীর। মৌতড়ের মা বড় কালীর পুজোর দিকে নজর জেলার এমনকি পড়শী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের বহু ভক্তের।
মৌলি অর্থাৎ শিরোভাগ দর্শন পাওয়া যায়, তাই তিনি মা মৌলিক্ষা। জঙ্গলের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে হাঁসুলি বাঁকের মত ছোট্ট পাহাড়ি ঝরণা। তার পশ্চিমে উচ্চ ভূমিতে মায়ের মন্দির।
দীপাবলির অমাবস্যায় বয়রা কালীমাতার পুজোকে ঘিরে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে কালিয়াগঞ্জ শহরে। টিনের চালার আর বাঁশের বেড়ার মন্দির থেকে আজ বিশালাকার মন্দির তৈরি হয়েছে।
এলাকার আন্দি, মহিশগ্রাম, বড়কাপসা, বিছুর, দেবগ্রাম ও কল্যাণপুর গ্রামগুলিতে কিছু প্রাচীন পুজো রয়েছে। যেগুলি ঘিরে প্রতিবছরই ভক্তদের মধ্যে চরম উন্মাদনা দেখা যায়। পরবর্তীতে গ্রামগুলিতে নতুন পুরনো মিলিয়ে প্রায় ২৫০টি পুজো হয়ে থাকে।
দেবীর আদেশে এই মন্দিরে কোনও ছাদ বা আচ্ছাদন কিছুই নেই। চারিদিক দেওয়াল দিয়ে ঘেরা রয়েছে। আর খোলা আকাশের নিচেই পরম জাগ্রত দেবীনগর কালীবাড়ির দেবী পূজিতা হন বেদীতেই।
মন্দির নেই, নেই মা কালীর কোনও মূর্তি। পাহাড় জঙ্গল ঘেরা খোলা আকাশের নিচের শিলাকেই কালীরূপে পুজো দেন ভক্তরা। প্রাচীন কাল থেকে এভাবেই পাহাড়ি কালীপুজো হয়ে আসছে পুরুলিয়ার ঝালদায়।
অনুব্রত মণ্ডলের পুজোর মুল আকর্ষণ সোনার গয়না। প্রথম বছর প্রতিমার গায়ে ছিল ১৮০ ভরি সোনার গয়না।
হাড়োয়া মানেই ইতিহাসের নানান অধ্যায় নানান কাহিনী। নদীর অনতিদূরে খলিসাদি গ্রামে অবস্থিত প্রাচীন সুন্দরবনের অরণ্য কালী মন্দির।
বর্ধমানে (Burdwan) নিষিদ্ধ শব্দ বাজির বিরুদ্ধে অভিযান চালালো পুলিশ। পুলিশি অভিযানে উদ্ধার হয় প্রায় ৪০কেজি শব্দ বাজি, একজনকে আটক করা হয়েছে।