রবিবার রাত নটার পর এই ব্যানার দেখা গিয়েছে মেদিনীপুর শহরের গান্ধী মোড় এলাকায়। যেখানে গেরুয়া রঙের এই ব্যানারে দিলীপ ঘোষের ছবি দিয়ে মেদিনীপুর খড়গপুর পৌর এলাকায় সাংসদের উন্নয়ন করার টাকা কোথায় কীভাবে আটকে রয়েছে তার হিসেব দেওয়া হয়।
রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি পৌঁছে গিছিলেন এদিন রাজ্য বিজেপি-র সহ-সভাপতি তথা রেলের যাত্রী সুরক্ষা এবং স্বাচ্ছন্দ্য কমিটির সদস্য রথীন্দ্রনাথ বসু, শোকপ্রকাশ করেন দিলীপ ঘোষ।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে চব্বিশের ভোটকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছে শাসক-বিরোধী সব পক্ষই। এমনকী বিরোধী জোটের সম্ভাবনাও ক্রমশ জোরদার হচ্ছে।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে রাজ্যের বকেয়া পুরভোট করানো নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, "এখানে তৃণমূল সব বন্ধ রাখলেও ভোট বন্ধ করছে না। কিন্তু কেন? ক্ষমতা তাদের হাতেই। তবুও এই ফাঁকে ভোট করতে চাইছে। পুরভোটের প্রচার করা যাচ্ছে না। প্রচারে বাড়িতে গেলে দরজা খুলছে না। অনেকে প্রচারে অংশ নিচ্ছে না। কাকে নিয়ে ভোট হবে।"
পঞ্জাবে কংগ্রেস সরকারের ‘অপদার্থতাকে’ নিশানা করে সুর সুর চড়িয়েছে পাঞ্জাব বিজেপি। বুধবারের ঘটনা নিয়ে বৃহঃষ্পতিবারই রাজ্যব্যাপী প্রতিবাদ কর্মসূচিরও ডাক দেওয়া হয়েছে। এমতাবস্থায় বৃহঃষ্পতিবার পঞ্জাব বিজেপির রাজ্য সভাপতি অশ্বনী শর্মার নেতৃত্বে পদ্ম নেতাদের একটি প্রতিনিধিদল এদিন রাজ্যপাল বনোয়ারিলাল পুরোহিতের সাথে দেখা করতে রাজভবনে দেখা করতে যান।
মহিলা মোর্চার সভানেত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল অগ্নিমিত্রা পলকে। তার জায়গায় আনা হয়েছে তনুজা চক্রবর্তীকে। একই সঙ্গে যুব মোর্চার রাজ্যসভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, সোমিত্র খাঁকে
বড়দিনের আগেই নয়া কমিটি ঘোষণা করতে পারে বিজেপি। একে বিধানসভা ভোট, উপনির্বাচন এবং কলকাতা পুরভোটেও বিপুল ভোটে হারের পর কার্যত চাপের মুখে রাজ্য বিজেপি।
রাজভবন থেকেই শুভেন্দু অধিকারীসহ বিজেপির একটি প্রতিনিধি দল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতের আসেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রধান সৌরভ দায়ের কাছে অভিযোগ জানাতেই তাঁরা আসেন।
রাজ্যে কৃষক আন্দোলনের অন্যতম আঁতুড়ঘর বলা হয় সিঙ্গুরকে। বাম শাসনের পতন আর তৃণমূলে উত্থানের পিছনে সিঙ্গুর আন্দোলন অনেকটাই দায়ি বলে মনে করেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
সমীক্ষা বলছে টিকাকরণে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির সরকার অনেক দ্রুত কাজ করেছে। সেই তুলনায় ধীর গতিতে কাজ করেছে পশ্চিম বঙ্গ ও অন্যান্য অবিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি।