বিরোধী দলনেতা হিসেবে লোকায়ুক্ত নিয়োগ কমিটির একজন সদস্য শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু স্পষ্টতই দেখা যাচ্ছে কমিটির সম্পূর্ণ অনুমোদন ছাড়া নাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
হাওড়া পুরভোট নিয়ে বাড়ছে জটিলতা। এবার ফের টুইট করে সেই বিতর্ক উসকে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। এবার রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের সঙ্গে আলোচনার চাইছেন রাজ্যপাল।
সংবিধান বিরোধী মন্তব্য করেছেন, বুধবার মুখ্যমন্ত্রীকে ট্যাগ করে টুইটে করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। মূলত 'রাজা বসে আছেন', মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যে বেজায় চটেছেন রাজ্যপাল।
প্রয়াত সৎপাল রাইয়ের (Satpal Rai) পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। রাজভবনে উপস্থিত ছিলেন সৎপাল রাইয়ের পরিবারের সদস্যরা।
অতীতেও পশ্চিমবঙ্গে, অনেক রাজ্যপাল এসেছেন এবং তাঁরাও নানা রকমভাবে শাসক দলের সঙ্গে সংঘাতে গিয়েছেন। তবে ধনকড়ের সঙ্গে মমতার সংঘাতে বারাবারেই জাতীয় রাজনীতিরও মূল চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
হাওড়া পুরবিল নিয়ে ক্রমশ জট বাড়ছে। হাওড়া পুরবিলে সই নিয়ে রাজ্যের দাবি ওড়ালেন রাজ্যপাল।
রাজ্যপালের নিরাপত্তায় জেড প্লাস শ্রেণিতে নেই। সেই কারণেই তাঁকে নিরাপত্তারক্ষী বুথের বাইরে রেখেই ভোট দিতে হয়েছে। আমাদের রাজ্যে বর্তমানে অভিষেক ও মমতারই শুধুমাত্র এই উচ্চমাত্রার নিরাপত্তা বেষ্টনী রয়েছে।
জগদীপ ধনখড় জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচিৎ তাঁর পদের মাহাত্য বজায় রাখা ও দায়িত্ব পালন করা। কিন্তু তিনি তা করছেন না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ভোট হোক হাওড়া-বালি পুরসভার বিভাজন, একাধিক ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত লেগেই রয়েছে। এরই মধ্যে রাজ্যপালকে বলতে শোনা যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের আরও ভাবা উচিত।
আজ প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস। আর সেই বৈঠকের পরই সিদ্ধান্ত বদল করে কমিশন। জানা যায়, আজ কলকাতা ও হাওড়ার পুরভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করা হচ্ছে না।