বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পক্ষ থেকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর আর্জি জানানো হলেও, সেই আর্জিতে সাড়া দেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্টচ ভ্লাদিমির পুটিন। এবার আসরে নামলেন ফিফা প্রেসিডেন্ট।
দী বলেন ভারত পরিচ্ছন্ন শক্তি ও পরিবেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতের অর্ধক বিদ্যুৎ পুনর্নবিকরণে যোগ্য উৎস থেকে উৎপাদিত হবে। যার মূল্য অনেকটাই কম হবে বলে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।
খেরসন থেকে রাশিয়ান বাহিনী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকে পরাজয় হিসাবে দেখা হচ্ছে। এটি রাশিয়ায় দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ইন্দোনেশিয়া জানিয়েছিল যে ভ্লাদিমির পুতিন G-20 সম্মেলনে অংশ নেবেন না।
এস জয়শঙ্করের এই সফরের গুরুত্ব এ থেকেও বোঝা যায় যে কিছুদিনের মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতীয়দের প্রশংসা করেছেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এই বৈঠক থেকে সেভাবে কোনও সাড়া জাগানো ফলাফল বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা নেই। যা আগের জলবায়ু পরিবর্তনের এই ধরনের বৈঠকে ঘটেছে।
বাবা ভেঙ্গা ২০২৩ সালের জন্য এবং আগামী কয়েক বছরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, যা সত্য প্রমাণিত হলে, পুরো বিশ্ব উল্টে যেতে পারে।
এক ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে যে, বুদানভ আশ্চর্য হয়ে বলেছেন যে, “এটা খুব অদ্ভুত ব্যাপার যে পুতিন এখনও ক্ষমতায় রয়েছেন!
উত্তপ্ত পরিস্থিতিতেও, ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের মধ্যে কোনও চিড় ধরেনি। এই অবস্থা চলাকালীন দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীর সাক্ষাতে কী সুফল মেলে, সেইদিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক মহল।
ইউক্রেন বলেছে যে রাশিয়ান সামরিক বাহিনী গোপনে তার দখলে থাকা ইউরোপের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে নির্মাণ কাজ চালাচ্ছে। গোপনে কোনও প্রজেক্ট সেখানে চলছে বলে অভিযোগ করেছে ইউক্রেন।
জেলেনস্কি বলেন, এই বাঁধে কোনো বিপদ হলে আশপাশের এলাকা বন্যায় তলিয়ে যেতে পারে। এতে লাখ লাখ মানুষ বিপদে পড়বে। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলের জন্য জল সরবরাহ বন্ধ করা হবে।