স্পুটনিকের ইনফোগ্রাফিক অনুসারে, PoK ভারতের একটি অংশ। আকসাই চিনকেও ভারতের অংশ হিসাবে দেখানো হয়েছে। এই দুটি অঞ্চলকে একযোগে ভারতের অংশ হিসেবে দেখানো সবচেয়ে নজিরবিহীন ঘটনা।
নিজেদের সেনাবাহিনীর যৌন ইচ্ছা বাড়িয়ে দিয়েই কি ইউক্রেনকে যুদ্ধে হারিয়ে দিতে চাইছে রাশিয়া, জাতিসঙ্ঘের তথ্যে উঠে এল চাঞ্চল্যকর খবর।
কিছুতেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের সুনজরে আসতে পারছে না পাকিস্তান। 'পাকিস্তান বিশ্বের সবথেকে বিপজ্জনক দেশগুলির মধ্যে একটি।' একটি বিবৃতিতে এমনই মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যা পাকিস্তানকে উদ্দেশ্য করে করা মন্তব্যগুলির মধ্যে সবথেকে ভয়াবহ।
বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি তার বিবৃতিতে বলেছেন যে আমরা আবারও বলছি যে শত্রুতা বাড়ানো কারও স্বার্থে নয়। আমরা উভয় পক্ষকে শত্রুতা বন্ধ করে কূটনীতি ও সংলাপের পথে ফিরে আসার আহ্বান জানাই। এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বলেছিলেন যে এটি যুদ্ধের যুগ নয়।
নোবেল শান্তি পুরষ্কার ২০২২ ঘোষণা করা হল শুক্রবার। এই পুরষ্কার পাচ্ছেন, কারাগারে থাকা বেলারুশের অধিকার কর্মী আলেস বিলিয়াতস্কি। তাঁরই সঙ্গে এই পুরষ্কার পাচ্ছেন রাশিয় ও ইউক্রেন যুদ্ধে দুই দেশের দুটি মানবাধিকার সংগঠন- রাশিয়ান গ্রুপ মেমোরিয়াল ও ইউক্রেনীয় সংগঠন সেন্টার ফর সিভিলিয়ন।
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলা বিধ্বংসী যুদ্ধ থামাতে পারেন একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্র সংঘের কাছে এমনটাই বলেছে মেক্সিকো। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে স্থায়ী শান্তি স্থাপনের মধ্যস্থতা করার জন্য মেক্সিকো রাষ্ট্র সংঘের কাছে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে
ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এসসিও সম্মেলনে বলেন যে বিশ্বের প্রতিটি দেশের প্রাথমিক কিছু নিয়মকানুন যেমন জীব বৈচিত্র , শিক্ষা , স্বাস্থ্য এইসব বিষয় সংক্রান্ত নিয়মকানুন গুলো এক হাওয়া উচিত।তার পরিপ্রেক্ষিতেই মোদী বলা এক বক্তব্য বেশ প্রসনশিত হয় আন্তরজাতিক মহলে ।
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আজকের যুগ যুদ্ধের নয় এবং আমি আপনার সঙ্গে ফোনেও এই নিয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা কীভাবে শান্তির পথে এগিয়ে যেতে পারি তা নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাব। ভারত-রাশিয়া বহু দশক ধরে একে অপরের সঙ্গে রয়েছে।"
ভারত ও রাশিয়া এমন এক সময়েও মুখোমুখি হচ্ছে, যখন ক্রেমলিন ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পর মস্কো বিশেষ করে পশ্চিমের কাছ থেকে ভারী বাণিজ্য ও দ্বিপাক্ষিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ভুগছে।
এর আগে ইউক্রেন সেনাদের চূড়ান্ত মোকাবিলার কাছে হার মেনে রাজধানী কিয়েভ দখল করতেও ব্যর্থ হয়েছিল রাশিয়ান সেনা।