ঘটনার সূত্রপাত এপ্রিল মাস। এয়ারপোর্ট এলাকার বাসিন্দা ধর্মদেব মণ্ডল বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জনিয়েছিলেন যে, তাঁর কাছে এক ব্যক্তি এসেছিলেন
কলকাতা হাইকোর্টের কাছে মামলা নিয়ে রিপোর্ট করল সিবিআই। এই রিপোর্টেই রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে ধরেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে একটি নতুন কেলেঙ্কারির কথা। ভক্তি-শ্রদ্ধার জেরে দান করতে গিয়ে ভগবান রামের নামেও প্রতারণার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
বড়দিনের সন্ধ্যেবেলায় সাধারণ দিনের তুলনায় একটু বেশি ভিড় ছিল একটু বেশি। ডাকাত দলের সদস্যরা ক্রেতা সেজে সোনার দোকানে ঢুকেছিল।
পুনাওয়ালা বলেছেন, সংসদের নিরাপত্তা যারা লঙ্ঘন করেছে তাদের কংগ্রেস নির্দোষ বলে দাবি করেছেন। আফজাল গুরুকেও সমর্থন করেছিল, এই ব্যক্তি সংসদে হানার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল।
রক্তাক্ত অবস্থায় ব্যবসায়ী মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। সেখানেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকে। তাকে সেখানে ফেলে রেখেই চলে যায়।
নিশীথ প্রামানিকের কনভয়ে হামলার তীব্র সমালোচনা করে বিজেপি। শুভেন্দু অধিকারী গোটা ঘটনার জন্য তৃণমূল কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা করেছেন। কড়া সমালোচনা বিজেপির।
আন্দোলনের নামে সম্পত্তির ক্ষতি হলেই অভিযুক্তের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে। কড়া বিল পেশ বিধানভায়।
‘কেন্দ্র সরকারের প্রোজেক্টগুলো নিয়ে রাজ্যে যা লুটপাট চলছে, কেন্দ্র সরকার কেন কোনও ভূমিকা নেয়নি?’ প্রশ্ন মহম্মদ সেলিমের। ‘রাজ্যের নেতারা সমস্ত কেন্দ্র সরকারের টাকা, গরীব মানুষের টাকা লুঠ করেছে,’ বলছেন দিলীপ ঘোষ। পালটা কী বলছে তৃণমূল?
দিল্লি অপরাধের আখড়া হয়ে উঠছে। দিল্লিতে আবারও খুন হল। নিরাপত্তা রক্ষীকে গুলি করে এটিএম- ক্যাশ ভ্যান থেকে ছিনতাই ৮ লক্ষ টাকা।