তিনি বলেন “আমরা আগে বীরভূমকে বলতাম তারাপীঠ খ্যাত বীরভূম, শান্তিনিকেতন খ্যাত বীরভূম, কবিগুরুর বীরভূম, আর আজকে সেই বীরভূমে জঙ্গলের রাজত্ব দেখা যাচ্ছে। যার নেপথ্যে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস।”
'সিঙ্গুরের আন্দোলন ছিল শিল্প তাড়ানোর আন্দোলন' শুভেন্দু অধিকারীর এই বক্তব্যে তোলপাড় বঙ্গরাজনীতি ।বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ
পঞ্চায়েত ও লোকসভা নির্বাচন নিয়ে রাজ্যের সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক বিজেপির। থাকবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আজ সন্ধ্যায় বৈঠক।
কম্বলকাণ্ডে কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে আপাতত স্বস্তিতে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করতে আদালতের দ্বারস্থা রাজ্য। কিন্তু এখনই এফআইআর করা যাবে না বলল আদালত।
দলীয় ক্ষেত্রে শুভেন্দু অধিকারীকে তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপ সম্পর্কে সতর্ক করে কড়া বার্তা দিয়েছে আরএসএস।
শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, এটি খুবই অবাক করার মত ঘটনা যে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে কারণ উপাচার্যকে তাঁর বাসভবনে টানা ১৫ দিনের জন্য বন্দি করা রাখা হয়েছে। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যের সঙ্গে খাপ খায় না।
শনিবার শীতের শুরুতেই রাজ্যের রাজনৈতিক উত্তাপ কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন রাজ্যের যুযুধান দুই নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়। তাঁরা দুটি সভা থেকে একে অপরকে নিশানা করেন।
শাসক শিবিরের দাবি, ‘‘এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনওভাবেই জড়িত নয়। এটা বিজেপির সঙ্গে ডেকরেটরের ভেতরকার গণ্ডগোল।”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আদতে যে তাঁর সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়, তা বিলক্ষণ জানেন শুভেন্দু অধিকারী। তাই নবান্ন থেকে ফিরে সেই আক্রমণের গতি ও তীব্রতা যেন আরও বেড়েছে। এবার তাতে পূর্ণ সঙ্গত দিচ্ছে শুভেন্দু অধিকারীর একটি টুইট।
বিধানসভায় তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে যে সৌজন্য দেখা গিয়েছিল শুক্রবার, শনিবারই তা গায়েব হয়ে যায়। ঠাকুরনগরে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে হুংকার শুভেন্দু অধিকারীর।