শারদীয়ার পবিত্র দিনগুলি চলছে, এমন পরিস্থিতিতে মা ভগবতীর কৃপায় আপনি সুখ, সমৃদ্ধি এবং সম্পদ পেতে পারেন এবং এই ব্যবস্থাগুলি করে আপনার কষ্ট দূর করতে পারেন।
মহালয়ার পর থেকেই দেবীপক্ষে দেবী দুর্গার আরাধনা শুরু হয়। নয় দিন ধরে চলে দেবীর আরাধনা। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী শরৎকালে দেবী দূর্গার আরাধনা করলে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, আধ্যাত্মিক শক্তি, বৃদ্ধি পায়। এই সময় দেবীর জপ করলে তপস্যা, সংযম, বুদ্ধিমত্তা বাড়ে।
শাস্ত্র মতে, জন্মাষ্টমী উত্সব ভদ্রপদ মাসের অষ্টমী তিথিতে নন্দদুলাল শ্রী কৃষ্ণের জন্ম তিথি পালিত হয়। এই উৎসবের অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি।
ধর্মীয় বিশ্বাস ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মথুরায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর শৈশব কেটেছে মথুরা ও বৃন্দাবনে। তাই এখানে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর উৎসব অত্যন্ত চমৎকারভাবে পালিত হয়।
হিন্দু শাস্ত্র মতে প্রতিদিন সকাল আর সন্ধ্যায় আরাধ্য দেবতার সামনে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে চারটি মন্ত্র জপ করা যায় তাহলে তা খুবই উপকারী হয়। বিশ্বাস করা হয় মন্ত্রগুলি মানুষের জীবনে ইতিবাচক শক্তি বাড়িয়ে দেয়।
কালো তিল গ্রহগুলিকে শান্ত করতেও অবদান রাখে বলে বিশ্বাস করা হয়। শনির মহাদশা এড়াতে কালো তিলকেও উত্তম বলা হয়। আসুন জেনে নিই পূজায় ব্যবহৃত কালো তিল কীভাবে আপনার জীবনের সমস্যা দূর করতে পারে।
পুজো থেকে শুরু করে যে কোনও বিশেষ পুজো ও যেকোনও শুভ অনুষ্ঠানে তুলসী গাছ প্রয়োজন হয়। শুধুমাত্র ধর্মীয় দিক থেকে নয়, স্বাস্থ্যের দিক থেকেই তুলসী গাছ শুভ বলে মনে করা হয়। বিজ্ঞানীদের কথায় তুলসীর পাতা থেকে অনেক রোগের ওষুধ তৈরি হয়।
জ্যোতিষরা জানাচ্ছেন, ওপাল রত্ন পরতে পারবেন বৃষ, তুলা, কন্যা, মিথুন, মকর, কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকারা। কর্কট রাশির জাতকরাও উপল রত্ন পরতে পারেন তবে ভালো জ্যোতিষীর পরামর্শে।
অনেকেই ডোরবেলে পাখির আওয়াজ পছন্দ করেন। অনেকেই আবার ঘণ্টার ধ্বনী। কেউ আবার ডোরবেলে মন্ত্র বা আরতীর শব্দ বা গান পছন্দ করেন। অনেকেই শুধুমাত্র শব্দ পছন্দ করেন।
প্রতিদিন সকালে আগে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির প্রধান দরজায় জল ঢালেন। এই নিয়ম আজও একইভাবে পালন করা হয়। আপনিও যদি আপনার মূল দরজাটি সাজাতে চান, তাহলে চলুন আপনাকে বলি বাড়ির মূল দরজায় কোন শুভ জিনিসগুলি রাখা উচিত-