অস্থায়ী কর্মীদের আন্দোলনের জেরে আপাতত বন্ধ এই রুটের সরকারি বাস। ঘটনার জেরে ফাপরে পড়েছেন পর্যটকরা। বেতন বৃদ্ধি সহ একাধিক দাবিতে সরব দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণের ডিপোর অস্থায়ী কর্মীরা।
বিজেপি-আইপিএফটি জোট ক্ষমতায় আসার পরে ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। নতুন ৫ শতাংশ মিলিয়ে অঙ্ক দাড়ায় মোট ৮ শতাংশে।
কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের জন্য ডিএ ৩১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, ২০২১ সালের জুলাই থেকে যা কার্যকর করা হয়। এখন, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে, ৩৪ শতাংশ হারে ডিএ এবং ডিআর বেতনভোগীদের দেওয়া হবে
রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা মাত্র ৩% ডিএ-র উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। যেখানে ভারতের অধিকাংশ রাজ্যে ৩১ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। ইচ্ছাকৃতভাবে বাংলায় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ দেওয়া হচ্ছে না।
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় তাতে অনুমোদন দিয়েছে।
ভোটের আগেই হিমাচল প্রদেশের সরকারি কর্মচারীদের মুখে চওড়া হাসি। স্টেটহুড দিবসেই সুখবর পেল সরকারি কর্মীরা। ৩ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়াচ্ছে ৩১ শতাংশ, যা কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের ডিএ-এর সমান।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন সলিল। তাঁর ১০ বছরের এক ছেলে রয়েছে। গত বছরই করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় সলিলের বাবার। ফলে গোটা পরিবারের দায়িত্ব ছিল তাঁর কাঁধেই। আর তাঁর এই আকস্মিক মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
কম্পোসাইট ট্রান্সফার গ্র্যান্ট বা CTG-র নয়া নিয়ম অনুসারে ২০ কিলোমিটারের বেশী জায়গাতেও কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা পাকাপাকিভাবে বসবাস করার সুযোগ পাবেন।
সরকারি কর্মীদের ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর (Fitment Factor) বাড়তে বলে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাবে। উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৬ সালে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর বৃদ্ধি পেয়েছিল। সেই সময় এক ধাক্কায় ৬০০০ টাকা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি পেয়েছিল।
'বিজেপি করি বলেই মেলেনি হাউজ ফর অল প্রকল্পের বাড়ি, গুরুতর অভিযোগ তুলেছে রাজ্যের একাধিক পরিবার। মেদিনীপুর পৌর এলাকার নর্দমা পরিষ্কার করার কাজে নিযুক্ত বাসিন্দারাই মূলত এই অভিযোগ তুলেছেন।