লটারিকাণ্ডে অনুব্রত যোগ। তদন্তে এবার বীরভূমের নানুরে সিবিআই তদন্ত নেমেছে। নুর আলি নামে এক ব্যক্তিকে নোটিশও ধরিয়েছে। আজই হাজিরার নির্দেশ সিবিআই ক্যাম্পে।
স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মানলায় ধাক্কা। অখিলেশ সিং করে বিশেষ তদন্তদলের প্রধান হিসেবে কলকাতায় আনা যাবে না। জানিয়ে দিল সিবিআই আইনজীবী। দাপুটে আধিকারিক বাংলার সঙ্গে যুক্তি ছিলেন দীর্ঘদিন।
দিল্লি ও পঞ্জাবের পর এবার মদ নীতি নিয়ে সিবিআইএর নজর পশ্চিমবঙ্গের ওপর। উঠছে একটি ফরাসি সংস্থার নাম। পেরনোড রিকার্ড নামের সংস্থাটি মদ তৈরির জন্য বিখ্যাত।
'সিবিআই-এর তদন্ত যেন কোনও ব্যক্তির অঙ্গুলিহেলনে না চলে।'সিবিআই আধিকারিকদের বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পরামর্শ যত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিই হোক না কেন, তদন্তের সার্থে প্রত্যেককে জিজ্ঞাসাবাদ করা, প্রয়োজনে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা সিবিআই-এর দায়িত্ব।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে এই লটারি সংস্থার ওয়েবসাইটে এক কোটি টাকার বিজেতা হিসেবে নাম উঠে আসে বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের। কেষ্টর লটারি জেতা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হলেও হেয়ালি কাটেনি।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ তুলেছিলেন, ডিয়ার লটারির সঙ্গে তৃণমূলের যোগ রয়েছে। এবার সেই প্রসঙ্গই প্রশাসনিক মহলে মাথা চাড়া দিল আরও একবার।
রক্ষাকবচ থাকা সত্ত্বেও কেন ইডি গ্রেফতার করেছে মানিক ভট্টাচার্যকে। এই আর্জি নিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক। তবে তাতে তেমন কোনয়ও লাভ হয়নি। আপাতত ইডি-র হেফাজতে থাকবেন মানিক ভট্টাচার্য। তবে সিবিআইকে বিশেষ নির্দেশ
মঙ্গলবার গোরু পাচার মামলার তদন্তে শান্তিনিকেতনে পৌঁছয় সিবিআই-এর একটি দল। সেখানে অস্থায়ী শিবিরে থেকেই চলছে তদন্তের কাজ। সিবিআই সূত্রে খবর ANM অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেডের আধিকারিকদের ১৬০ ধারায় নোটিস দেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, শুধু SSC, গ্রুপ সি আর গ্রুপ ডি মিলে ১০,০০০এর বেশি বেআইনি নিয়োগ হয়েছে। হাইকোর্ট যা বলেছে সবারই মানা উচিত। এরা সব টাকার বিনিময়ে ঢুকেছেন।
গত ১১ বছরে এমন বিরোধিতার সম্মুখিন হতে হয়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সরকারকে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয় পেয়ে ক্ষমতায় থাকলেও একাধিক দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্ধ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এবং দল তৃণমূল কংগ্রেস। খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মোদীকে এই নিয়ে ক্লিনচিট দিলেও বিঁধেছেন বিজেপি দলকে। সেই নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।