অনুমতি না থাকলেও পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে অন্য ঘাটে এই গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হয় এদিন। গঙ্গা আরতি শেষে সুকান্ত মজুমদারের প্রতিক্রিয়া “আমরা বোঝাতে চাই পুলিশ যদি ডালে ডালে চলে তবে আমরা পাতায় পাতায় চলি।”
রেল পরিষেবা স্বচ্ছল করে তোলার জন্য ভারত সরকারের প্রশংসা করে তাঁর বক্তব্য, “ভারতীয় রেলের সংস্কৃতি বদলে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার আধুনিক পরিষেবাযুক্ত হাইস্পীড ট্রেনের দিকে এগোচ্ছে।”
শনিবার জয়নগরের মইপীঠের কাছে বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদারের গাড়ির আটকে বিক্ষোভ দেখায় বেশ কিছু মানুষ। তারই প্রতিবাদে শিলিগুড়িতে বিজেপির প্রতিবাদ বিক্ষোভ।
সুকান্ত মজুমদার বলেন এটাই এই রাজ্যের শিক্ষার হাল ও অবস্থা। দুর্নীতি যেখানে সাফল্যের চরম শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। আর পড়াশোনা পিছিয়ে গিয়েছে।
গুজরাটের ব্রিজ ভাঙা নিয়ে যখন কেন্দ্র সরকারকে বাক্যবাণে বিঁধছে রাজ্যের শাসক শিবির, তখন উলটে শাসক দলেরই পুরনো ঘা খুঁচিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় শাসক দলের উল্লেখযোগ্য নেতা।
বুধবার বিকেলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট শহরের চকভৃগু এলাকায় তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি বিজেপির যদি ক্ষমতা থাকে তবে যেন তারা সব কটা পঞ্চায়েত জিতে দেখায়।
‘প্রয়োজনে অস্ত্র ধরতে ভয় পাই না’, বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ কমিটি ঘোষিত হয়ে যাওয়ার পর রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের মন্তব্য নিয়ে শাসক বনাম বিরোধী, যুযুধান দুই পক্ষ।
“আমার সামনে যদি কেউ পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিত, পুলিশকে মারত, আমি (নিজের কপালে আঙুল ঠেকিয়ে) তাদের মাথায় শ্যুট করতাম।’’ অভিষেকের এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগের সারবত্তা নেই, জানাল কলকাতা পুলিশ।
মোমিনপুরের হিংসা পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে আজ সেখানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। কিন্তু, তার আগে যাত্রার শুরুতেই ঘটল বড়সড় বিঘ্ন।
লক্ষীপূজোর সন্ধ্যায় শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে যাচ্ছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।প্রীতিবছরের মতো এবছরও অধিকারী পরিবারের সদস্যরা শ্রীবন্দনায় মাতবেন সমৃদ্ধির আশায়, কিন্তু এবারের লক্ষীপুজোয় নিমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকায় থাকছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার .