টেট দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা কলকাতা হাইকোর্টের। আপাতত চাকরি বাতিল নয় ২৬৯ জন শিক্ষকের। অন্যদিকে মানিক ভট্টাচার্যের অপসারণের ওপরেও স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
রক্ষাকবচ থাকা সত্ত্বেও কেন ইডি গ্রেফতার করেছে মানিক ভট্টাচার্যকে। এই আর্জি নিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক। তবে তাতে তেমন কোনয়ও লাভ হয়নি। আপাতত ইডি-র হেফাজতে থাকবেন মানিক ভট্টাচার্য। তবে সিবিআইকে বিশেষ নির্দেশ
আদালতে দাঁড়িয়ে ধর্ষকদের ‘ভালো আচরণ’-কে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যাওয়ার যুক্তি হিসেবে খাড়া করল গুজরাত সরকার।
মানিক ভট্টাচার্যকে রক্ষাকবচ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তারপরেই শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি। কিন্তু কেন গ্রেফতার করা হয়েছে- তারই পাঁচটি কারণ জানিয়েছেন ইডির আইনজীবী
২০১৮ সাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রচারিত হতে থাকে একতা কাপুর পরিচালিত ট্রিপল এক্স সিজন ২। ২০২০ সালে তা প্রকাশ হতেই শুরু হয় নানা বিতর্ক, এমনকি পাটনা আদালতে গ্ৰেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয় পরিচালিকার বিরুদ্ধে।
হিজাব পরার অধিকার মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতি ভিন্ন মত। খণ্ডিত রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতি। আর সেই কারণে এবার হিজাব মামলা গেল সুপ্রিম কোর্টেরই উচ্চতর বেঞ্চে। বৃহস্পতিবার হিজাব মামলার শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত ও বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চে
নোটবন্দির পর দিনের পর দিন দুশ্চিন্তায় কেটেছে দেশবাসীর। নোটবন্দিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মামলা দায়ের হলে, কেন্দ্র জানিয়েছিল, মামলাটির বিষয় এখন ‘কেতাবি’ হয়ে গেছে।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুনর্নিয়োগ মামলায় হাইকোর্টের রায়েই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। এই মামলায় আবারও আদালতে ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে ওঠে এই মামলা। দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, পশ্চিমবঙ্গে রাজ্যপালের ক্ষমতার ওপর হস্তক্ষেপ করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়কে দ্বিতীয়বার নিয়োগ করা হয়েছে।
দিওয়ালির আগেই আতসবাজির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলো সুপ্রিম কোর্ট. বিজেপি নেতা মনোজ তিওয়ারি বাজি পোরানোর এই স্থগিতাদেশের উপর পুনরায় মামলা করলে তার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট জানায় আতসবাজির উপর এবার আরও নিষেধাজ্ঞা জারি হবে ।
বেঞ্চ বলেন, এটা কি আদালতের কাজ? আপনি কেন এমন আবেদন করেন যে আমাদের জরিমানা করতে হবে? কোন মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে এই আবেদনের প্রেক্ষিতে? যেহেতু আপনি আদালতে এসেছেন, তাই নেতিবাচক ফলাফল নির্বিশেষে আমাদের কি এটি করা উচিত?'