ভারতীয় ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে (AIFF) নির্বাসিত (BAN)করেছে ফিফা (FIFA)। ‘তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের’ কারণে এই শাস্তির কথা ঘোষণা করেছে ফিফা। বুধবার এই মামলার শুনানি স্থগিত রাখলও কেন্দ্রকে দ্রুত হস্তক্ষেপের আর্জি সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)।
মামলার শুনানিকারী প্রধান বিচারপতি উমর আতা বন্দিয়াল, বিচারপতি ইজাজুল আহসান এবং বিচারপতি মুনীব আখতারের একটি বেঞ্চ রায় দেয় যে পারভেজ এলাহী পঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনের সময়, মাজারি পার্টির সভাপতি চৌধুরী সুজাত হুসেনের লেখা একটি চিঠির উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন যাতে এলাহির পক্ষে ১০ জন পিএমএল-কিউ বিধায়কের ভোট গণনার বিরুদ্ধে রায় দেওয়া হয়।
কিংফিশার এয়ারলাইন্সের প্রাক্তন মালিক বিজয় মালিয়া, যিনি পাঁচ বছর ধরে ব্রিটেনে বসবাস করছেন, আদালতের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বলেছেন, 'আমি স্পষ্টতই হতাশ। এর বাইরে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তে আমার আর কিছু বলার নেই।'
প্রাক্তন আমলা বিচারপতি ও সেনার আধিকারিকার খোলা চিঠিতে সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতি পাদরিওয়াল ও সূর্যকান্তের বেঞ্চের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। চিঠিতে বলেছেন, দুই বিচারপতির বেঞ্চের রায় দুর্ভাগ্যজনক ও নজিরবিহীন।
সুপ্রিম কোর্টের রায় যথেষ্ট হতাশাজনক বলে উল্লেখ করেছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। কংগ্রেস নেতা একটি বিবৃতি জারি করে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরেও বেশ কয়েকটি প্রশ্ন তুলেছেন।
গুজরাট দাঙ্গায় নিষ্কৃতী পেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গুজরাট দাঙ্গায় নিহত কংগ্রেস সাংসদ এনহাস জাফরির স্ত্রী জাকিয়া মোদীর বিরুদ্ধে আবেদন খারিজ করে জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
অগ্নিপথ ইস্যুতে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। একাধিক মামলায় অগ্নিপথ প্রকল্প বাতিলের কথা হয়েছে। তাই কেন্দ্র জানিয়েছে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের কথাও শুনতে হবে শীর্ষ আদালতকে।
পুলিশ প্রশাসনের খবরদারি, রাজনৈতিক দাদাগিরি থেকে শুরু করে যখন তখন ক্রেতাকে তুলে নিয়ে যাওয়া অথবা যৌনকর্মীদের যখন-তখন আটক করা এবং যৌনকর্মীদের ছেলে-মেয়েদের হেনস্থা এসবই গাসওয়া হয়ে গিয়েছে সোনাগাছির। তবে এই সমস্যা যে একাই সোনাগাছি পোহাচ্ছে এমনটা নয়, এই ছবিটা দেশের প্রতিটি যৌনপল্লির।
যৌন কর্মীদের সাংবিধানিক অধিকার প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। আর সুপ্রিমকোর্টের সেই গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের পরেই নিজের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে সরব হয়েছেন, কলকাতার যৌনকর্মীরা।
বিচারপতি এল নাগেশ্বর রাও-এর অধীন তিন বিচারপচির বেঞ্চ যৌনকর্মীদের অধিকার রক্ষার জন্য ৬টি নির্দেশ জারি করেছে।