ডায়রিয়া হলে বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি খাওয়ান, মিলবে তাত্ক্ষণিক উপকার

যদিও বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে কিছু খাওয়ানো উচিত নয়, তবে এর জন্য জলের অভাব না হয়, তাদের কিছু বিশেষ জিনিস দেওয়া উচিত, যাতে ডিহাইড্রেশনের গুরুতর অবস্থা এড়ানো যায়। তবে জেনে নেওয়া যাক শিশুর ডায়রিয়া হলে তাকে কী খাওয়ানো যেতে পারে। 
 

Web Desk - ANB | Published : Sep 28, 2022 7:28 AM IST

শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়া হওয়া সাধারণ, কিন্তু এই সমস্যা যদি একটানা কয়েকদিন ধরে চলতে থাকে, তাহলে তা চিন্তার বিষয় হতে পারে। আসলে ডায়রিয়ার কারণে শিশুদের শরীরে জলের অভাব দেখা দেয়, যা তাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর হতে পারে। যদিও বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে কিছু খাওয়ানো উচিত নয়, তবে এর জন্য জলের অভাব না হয়, তাদের কিছু বিশেষ জিনিস দেওয়া উচিত, যাতে ডিহাইড্রেশনের গুরুতর অবস্থা এড়ানো যায়। তবে জেনে নেওয়া যাক শিশুর ডায়রিয়া হলে তাকে কী খাওয়ানো যেতে পারে। 

কাঁচা কলা খাওয়ান-
শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক, ডায়রিয়ার ক্ষেত্রে কলা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। আসলে, কলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তিকে উন্নত করে এবং ডায়রিয়া উপশমে কার্যকর। ইলেক্ট্রোলাইটের অভাবও পূরণ করে কলা।

চালের জল-
ডায়রিয়ার ক্ষেত্রেও চালের জল উপকারী প্রমাণিত হয়। আসলে চাল ধোয়া জলকে ঠাণ্ডা বলে মনে করা হয়, তাই এটি পেটের তাপ ঠান্ডা করতে কাজ করে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ছয় মাস বয়সী শিশুর ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে চালের জল দিতে হবে। 

দই বা বাটার মিল্ক-
ডায়রিয়া বন্ধ করতে দই বা বাটার মিল্কও খাওয়া যেতে পারে। আসলে, দই, বাটারমিল্ক বা লস্যিতে প্রোবায়োটিক থাকে, যা শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়া তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি পেট খারাপের সমস্যা দূর করতে কার্যকর।

আরও পড়ুন- চুল অতিরিক্ত পাতলা, এভাবে যত্ন নিন নাহলে টাক হতে বেশি সময় লাগবে না

আরও পড়ুন- উৎসবের মরশুমে নিজেকে সুন্দর ও স্টাইলিশ দেখাতে অবশ্যই এই মেকআপ টিপসগুলি

আরও পড়ুন- পুজোয় আপনার সুবাসে মেতে উঠুক চারপাশ, ফ্ল্যাট ৫০ শতাংশ ছাড়ে মিলছে এই ব্র্যান্ডেড

লেমনেড এবং নারকেল জল-
ডায়রিয়ার কারণে শিশুদের শরীরে জলের ঘাটতি না হলে এর জন্য লেবু জল বা নারকেলের জল খাওয়া যেতে পারে। এ জন্য এক গ্লাস হালকা গরম জলতে একটি লেবুর রস ও এক চিমটি লবণ বা চিনি মিশিয়ে একটি ঢেঁকি তৈরি করে অল্প বিরতিতে দিতে হবে। এ ছাড়া নারকেলের জলও স্বস্তি দেবে।
শিশুর ডায়রিয়ার মত সমস্যা দেখা দিলে সবার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও প্রকার ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়। 

Share this article
click me!