বড়দিনে কেক তৈরি করা শুরু হয় এক মাস আগে থেকেই। কারণ বড়দিনে কেকের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। তবে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে ফ্রুট কেকের। এই কেকটিতে শুকনো ফলের পরিমাণ বেশি। মানুষ পাম কেকও কেনে।
চ্যবনপ্রাশের উপকারিতা জানলে সত্যিই অবাক হবেন। সাধারনত শীতকালে চ্যবনপ্রাশ না খাওয়ার জন্য মায়ের সঙ্গে অনেকেই বকা খেয়েছেন ছোটবেলায়।
বাসি ভাত যেমন পরেরদিনের ভাতে মিশিয়ে নেওয়া যায়, বাসি রুটির ক্ষেত্রে সেই কাজ করা সম্ভব নয়। ফলত, রুটি বাসী অবস্থাতেই খেয়ে নিতে হয়। এই বাসী রুটির প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরের ওপর।
যারা ডায়েট করছেন তারা কখনোই কেক খেতে পারেন না। সেই কথা মাথায় রেখেই খেজুর আর আটা দিয়েই জমে উঠুক এই বছরের বড়দিনের বা নিউ ইয়ার পার্টির কেক। যদি আপনি বাচ্চাদের খুশি করতে চান তাও এই কেক একটি খুব ভাল বিকল্প।
অল্প বয়সেই অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন প্রেসারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা কিংবা হার্টের রোগে। আবার অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন ক্যান্সারে। তবে, জানেন কি আপনার শরীরে এমন রোগ বাসা বাঁধতে পারে দৈনিক খাদ্যাভ্যাসের কারণে। ক্যান্সার থেকে বাঁচতে এই সাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
শুধু চাল কিংবা সিমুই নয়, পায়েস তৈরি করতে পারবেন রান্নাঘরের রোজকার অতি পরিচিত উপাদানটি দিয়েও, সেটি হল - আলু। 'আলুর পায়েস' কথাটা শুনতে যতই অদ্ভুত মনে হোক না কেন, এটি বানিয়ে ফেলা যেমন সহজ, তেমন খেতেও দুর্দান্ত।
দোকান থেকে নিয়ে এসে খেতে হলে বেশ খানিক টাকা খরচ করতে হয় কেক কেনার জন্য। কিন্তু, যদি বাড়িতেই বানিয়ে ফেলা যায় সুস্বাদু চকোলেট কেক, তাহলে খরচাপাতি সীমাবদ্ধ থাকতে পারে মাত্র ৫০ টাকার মধ্যেই। সময়ও লাগবে খুবই কম।
শীতের সময় সুস্থ থাকতে ডায়েটে দিন বিশেষ নজর। ডায়েটে যোগ করুন এই কয়টি ফলের মধ্যে একটি। শরীর থাকবে সুস্থ।
হঠাৎ একদিন তাঁর ইচ্ছে হয় ওই পাওডার চেখে দেখার। চেখে দেখে পাওডারের স্বাদটি তাঁর ভালো লাগে এবং তারপর থেকে তিনি নিয়মিত খেতে শুরু করেন। খেতে খেতে অবস্থা এমনই পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে, বর্তমানে তিনি প্রত্যেকদিন গোটা একটা বোতলের পাওডার খেয়ে শেষ করে ফেলেন।
আজকাল বেশিরভাগেরই টার্গেট ওজন কমানো, কিন্তু ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে পরামর্শ না করে ডায়েট প্ল্যান করলে এর ফল হতে পারে মারাত্মক।