বিশেষ টিপস রইল জলখাবার নিয়ে। জলখাবারে ভুলেও এই কয়টি ফলের সঙ্গে দুধ খাবেন না। হতে পারে শারীরিক জটিলতা। রইল কয়টি ফলের কথা। এতে আছে বিশেষ কিছু অ্যাসিড। তাই দুধের সঙ্গে এই কয়টি ফল খেলে দেখা দিতে পারে বিপদ। দেখে নিন কী কী।
এমন কিছু জিনিস রয়েছে যা শীতে আপনার শরীরকে উষ্ণ রাখে। আপনি যদি শীতে সুস্থ থাকতে চান বা শীতে শরীর গরম রাখতে চান তাহলে এমন বরফ চা বানাতে পারেন যা আপনাকে শীতে উষ্ণতার অনুভূতি দেবে এবং আপনার শরীরও থাকবে উষ্ণ।
ওজন কমাতে হলে আঠামুক্ত আটার রুটি খেতে হবে, যাতে কম ক্যালরি থাকে, যেমন ভুট্টার রুটি, বাজরা, রাগি, মাল্টিগ্রেন ব্রেড, এটি শরীর থেকে অনেক রোগ দূরে রাখতেও বেশ সহায়ক।
ষ্টি আলুর চাট সম্পূর্ণ অন্যরকম খেতে হয়। আর সেটি একটু ঝাল. একটি মিষ্টি আর একটু টকটক লাগে। সন্ধ্যেবেলাটা কিন্তু এই চাটের বাটি হাতে নিয়ে আপনি দারুন উপভোগ করতেই পারে।
পেয়ারায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক গুণ যা ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি দূর করে। পেয়ারায় উপস্থিত অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য ত্বকের বলিরেখা দূর করতে উপকারী।
বাজারে এটি কম দেখা গেলেও এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, কারণ এতে পুষ্টির কোনও অভাব নেই। নিয়মিত কালো গাজর খেলে তা শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এই সবজির স্থূলতা বিরোধী গুণ হল পেটের চর্বির শত্রু।
শিশুদের ফ্লু থেকে দূরে রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডায়েটে অনেক ধরনের খাবার রাখতে পারেন। এই খাবারগুলো পুষ্টিগুণে ভরপুর। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ডায়াবেটিস রোগীরা খাদ্যতালিকায় আনুন সহজ কয়টি পরিবর্তন। দারুচিনি থেকে দই- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এমন খাবার যোগ করুন তালিকায়। এতে রোগ থেকে দ্রুত মিলবে মুক্তি। দেখে নিন কী কী খাবেন।
রইল কয়টি বিশেষ পানীয়ের হদিশ। ওজন কমাতে অনেকেই খেয়ে থাকেন এমন ডিটক্স ওয়াটার। এবার শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে খেতে পারে ন এর মধ্যে একটি। দেখে নিন এক ঝলকে।
অনেক সময় এমন হয় যে প্রতিদিন একইভাবে ফল খেলে আমাদের মন ভরে যায়। এমতাবস্থায় আমরা খুঁজতে শুরু করি কীভাবে এই ফলগুলোকে আরও সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর করা যায়, তা ছাড়া আর কী উপায়ে এগুলোকে খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যায়?