কলকাতার বাড়ি থেকে চিরদিনের মতো চলে যাওয়ার আগে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে কেন যেতে চেয়েছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু?
সুভাষচন্দ্র বসু অত্যান্ত মনোযোগী আর প্রতিভাশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ওড়িশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তাঁর পড়াশুনা শুরু হয়।
নেতাজি ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ভারত সরকার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী স্মরণে ২৩ জানুয়ারীকে 'বীরত্ব দিবস' হিসাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসুন জেনে নেই এর ইতিহাস।
নেতাজি ১৮ আগস্ট, ১৯৪৫-সালে বিমান দুর্ঘটনায় এক তৃতীয়াংশ পুড়ে গিয়েছিলেন বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। নেতাজির রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে মৃত্যুর আগে কোমায় চলে গিয়েছিলেন বলেও দাবী করা হয়েছিল।
শুধু উদ্ভিদের প্রাণ আবিষ্কার নয়, তাঁর বিখ্যাত আবিষ্কারগুলির মধ্যে রয়েছে মাইক্রোওয়েভ রিসিভার, ট্রান্সমিটারের উন্নয়ন, এবং ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্রও।
তিনশো বছরের বেশি সময় ধরে ইতিহাসের সাক্ষী শ্রীরামপুর রাজবাড়ি। একসময় এই রাজবাড়িতেই পা রেখেছিলেন মহাত্মা গান্ধী, চিত্তরঞ্জন দাশ থেকে সুভাষচন্দ্র বসু, বিধানচন্দ্র রায়।
বর্তমানে চন্দ্র বসুর এই মন্তব্য নিয়েই নতুন করে জোরদার চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য দীর্ঘদিন থেকে পদ্ম শিবিরের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও ইদানিংকালে বিপির সঙ্গে সম্পর্কটা বিশেষ ভালো যাচ্ছে না তাঁর।
পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক জগদীশচন্দ্র প্রেসিডেন্সি কলেজে সহকর্মী হিসেবে পেয়েছিলেন প্রফুল্ল চন্দ্র রায়কে। দুজনের আলাপ হয়েছিল ইংল্যান্ডে। প্রিয় স্যার লর্ড র্যালেকে নিজের কলেজের গবেষণাগার ঘুরে দেখানোর জন্য অপমানিত হন জগদীশ। আর সেই স্যারের প্রচেষ্টাতেই জগদীশ ইংল্যান্ড যান ও বাঙালির মুখ উজ্জ্বল করেন। এই কৃতী বাঙালি দেশে ফিরলে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে কয়েকজন আত্মীয় ছাড়া আর কেউই রেল ষ্টেশনে উপস্থিত ছিলেন না। ছিলেন কেবল ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার। অধ্যাপক জগদীশচন্দ্রের জীবনের এক অজানা অধ্যায়ের সন্ধান দিচ্ছেন - অনিরুদ্ধ সরকার
শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্রনাথের নোবেল পদক খোয়া গিয়েছে
এবার কি ১২৫তম জন্মবর্ষে খোয়া গেল নেতাজির ঐতিহাসিক টুপিও
রবিবারই এমন অভিযোগ করেছিলেন চন্দ্রকুমার বসু
একদিনের মধ্যেই অবশ্য সেই টুপির খোঁজ দিল মোদী সরকার