আজ রইল কলকাতায় অবস্থিত তিন বিখ্যাত কালীমন্দিরের ইতিহাস। দেখে নিন এক ঝলকে।
হাওড়ার খালনাকে বলে লক্ষ্মীগ্রাম। বাংলার এই গ্রামে হয় ২৫০ টিরও বেশি বারোয়ারি লক্ষ্মীপুজো। লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার
হালদার পরিবারের এক আদিপুরুষ মাটি খুঁড়ে মহিষাসুরমর্দিনীর একটি মূর্তি বের করে আনেন। অনুমান সেটি পালরাজাদের আমলের মূর্তি। কষ্টিপাথরের সেই মূর্তিটি আজও পূজিত হয়ে আসছে হালদার বাড়িতে।
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে পুজো শুরু করলেন নবকৃষ্ণ। পুজোর বিধি তিনি নিয়েছিলেন কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের সভাপণ্ডিত জগন্নাথ তর্কপঞ্চানের কাছ থেকে। এই দুর্গাপুজো এখন বড় তরফের পুজো নামে খ্যাত।
শিল্পী কৃষানু পালের ভাবনায় উঠে এসেছে সমাজসেবী সঙ্গের ৭৬ বছরের ইতিহাস। শুধু মণ্ডপ সজ্জায় নতুনত্বের ছোঁয়াই নয়, নয়ের দশকের নস্টালজিয়া ফিরিয়ে আনতে এবার সারদীয়ায় সমাজসেবী সঙ্ঘের পক্ষ থেকে থাকছে, পুজোর গানও।
রান্না ঘরের জানালার ফাঁক থেকে হঠাতই দীর্ঘ হাত বের করে শিশুটিকে এনে দিলেন তার মায়ের কাছে। একফোঁটা জলেও সে ভিজে যায় নি। শিশুর মা তো দেখে বিহ্বল। উনি নিষেধ করলেন ঘটনাটি যেন প্রচার না পায়
এই শাড়িগুলো দেখতে যেমন সুন্দর দেখায় তেমনি দেখতেও সুন্দর। আজ আমরা আপনাকে চান্দেরি শাড়ির বিশেষত্ব সম্পর্কে বলছি, এই কাপড়ের আকর্ষণীয় ইতিহাস ভগবান কৃষ্ণের সময় থেকে। আসুন জেনে নিই কেন এই শাড়িগুলোর নাম চান্দেরি হল।
এই পুজোয় শুধু পুরুষরা আসেন। মহিলারা আজও মারাম বুরু পুজোর আয়োজন থেকে আচার অনুষ্ঠান কোনো কিছুতেই অংশ গ্রহণ করতে পারেন না।
কালিকা পুরাণ অনুযায়ী রাম রাবণের যুদ্ধের সময় রামচন্দ্র অকাল বোধন করেছিলেন। কৃত্তিবাস ওঝা রামায়ণে লিখেছেন রাম স্বয়ং দুর্গার বোঝন আর পুজো করেছিলেন।