পঞ্চায়েত ভোটে এই রাজ্যে মৃত্যু হয়েছিল ৫৪ জনের। তেমনই অভিযোগ ছিল বিরোধীদের। পরে রাজ্য জানিয়েছিল ভোটে নিহতদের পরিবারকে চাকরি ও আর্থিক সাহায্য দেবে।
সূত্রের খবর অধীর লিখেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধী জোটের ২৬টি জন প্রথম সারির নেতাদের মধ্যে একজন। মমতাকে উদ্দেশ্য করে অধীর বলেছেন, বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর উচিৎ তৃণমূল কংগ্রেসের একচেটিয়া আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার জন্য পুলিশ আর গুন্ডাদের ব্যবহার না করা।
বাংলার ভোট-হিংসা নিয়ে কথা বলায় যোগী আদিত্যনাথকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি শাসিত রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলাকে ব্যাপকভাবে বিঁধেছেন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন।
নির্যাতিতা মহিলা আরও জানিয়েছেন যে তার জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল এবং তাকে নগ্ন করতে বাধ্য করা হয়েছিল।
কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, সাঁকরাইলের ১৫টি বুথে ভোট দেওয়া ব্যালট পেপার ছিনতাই করা হয়। ফলে ওই বুথগুলিতে ভোট গণনার কাজ সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি।
পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধী দল বিজেপিকে পেছনে ফেলে জেলায় জেলায় যথেষ্ট ভালো ফলাফল করেছে তৃণমূল। এই ফলাফলের পর এবার মুখ খুললেন যুব তৃণমূল নেত্রী।
তিনটি জেলার তিনটি ব্লকেই বাতিল হয়েছে ভোট। উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া ২, হাওড়ার সাঁকরাইল এবং হুগলির সিঙ্গুর। এই তিন ব্লকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বুথে ভোট বাতিল হয়েছে হাওড়ার সাঁকরাইলে।
শুধু তাই নয়, পঞ্চায়েত নির্বাচনকে অসম লড়াই বলেও দাগিয়ে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। ছাপ্পা ভোট নিয়েও সরব হল শুভেন্দু।
৫৮ বছরের জয়ের ধারা বজায় রাখতে পেরে খুশি গোপাল নন্দী। জানিয়েছেন দায়িত্ব নিয়ে কাজ চালিয়ে যাবেন।
শুভেন্দু বলেন, কোচবিহার আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া এই জেলা পরিষদগুলি বিজেপি দখল করত। সঠিকভাবে ভোট হয়নি বলেও দাবি তাঁর।