রাজ্য বিজেপি দলীয় হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন অনেক নেতা। যারমধ্যে একজন হলেন ব্যারাকপুরের শীলভদ্র দত্তে। তিনি মুকুল রায় ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত।
শাখারভ সরকারকে জেলা সভাপতি ঘোষণা করা হল রাজ্য নেতৃত্বে তরফে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন রাজ্য নেতৃত্বের এই সিদ্ধান্তে আগামী দিনেও দু’পক্ষের মধ্যে ঠান্ডা দ্বৈরথ চলতে থাকবে।
একসঙ্গে বিজেপির (BJP) বেশ কয়েকটি হোয়াটসঅ্য়াপ গ্রুপ ছাড়লেন বনগার (Bangaon) ৫ বিধায়ক। মতুয়া ভোট ব্যাঙ্ক (Matua Vote Bank) অটুট থাকলেও, সংগঠনে মতুয়াদের প্রতিনিধিত্ব না থাকার প্রতিবাদেই এই সিদ্ধান্ত বলে খবর।
কলকাতা পুরভোটের পর এবার রাজ্যের অন্যান্য পুরসভাগুলিতেও বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। তার আগেই দলকে নতুন করে চাঙ্গা করতেই বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে এই ব্যাপক রদবল বলে মনে করা হচ্ছে।
পেশায় এলআইসি এজেন্ট স্বরূপের বাড়ি জেলার ফুলবাড়িতে। ছোটবেলার স্কুল ফুলবাড়ি স্কুল। নয়াবাজার হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর বালুরঘাট কলেজ থেকে ইতিহাসে অনার্স এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাশ করেন তিনি।
এদিন তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের ১৩৮ জন জয়ী কাউন্সিলরকে ভালো করে কাজ করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন কাউন্সিলররা যদি ভালো করে কাজ করেন তবে তাদের উন্নতি হবে।
সহ-সভাপতির পদ পেয়েছেন জগন্নাথ সরকার। রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি পদ থেকে সরানো হল জয়প্রকাশ মজুমদার এবং সুভাষ সরকারকে। তবে শুধু সায়ন্তন নয়, বুধবার ঘোষিত নয়া কমিটি নিয়ে আরও অনেকের মধ্যেই ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বলে খবর।
বিজেপি-র এই কর্মকাণ্ড নিয়ে ইতিমধ্যেই সাড়া পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে। বিজেপি জেলা সভাপতির দাবি, ইতিমধ্যেই প্রচুর মানুষ বিজেপির প্রার্থী হতে আবেদন করেছেন ড্রপ বক্সের মাধ্যমে।
২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী হবেন রাহুল গান্ধী। এমনই আশা উত্তরাখন্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াতের।
মহিলা মোর্চার সভানেত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল অগ্নিমিত্রা পলকে। তার জায়গায় আনা হয়েছে তনুজা চক্রবর্তীকে। একই সঙ্গে যুব মোর্চার রাজ্যসভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, সোমিত্র খাঁকে