আড়িয়াদহের স্কুলে বাংলার শিক্ষিকাকে ছাঁটাই করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবা জানিয়ে সোমবার কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বাংলা পক্ষ।
অগ্নিপথ বিক্ষোভে উত্তাল বিহার, মধ্যপ্রদেশ। এরমধ্যে বিহারে জম্মু-তওয়াই এক্সপ্রেসের দুটো কামরাতে বৃহস্পতিবার আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে বিক্ষোভ রয়েছে যুবকদের মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার রাতে অগ্নিপথ নিয়োগ প্রকল্পে বয়সের ঊর্ধ্বসীমাও বাড়ানোর কথা ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজেন্দ্র নগর টার্মিনালে ট্রেন থামানো এবং পাথর নিক্ষেপের জন্য ৫০০ অজ্ঞাতপরিচয় ছাত্রদের বিরুদ্ধে একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
কাজকস্থানের প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সবথেকে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে দেশের বৃহত্তম শহর আলমাটিতে। সেখানে ১০৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীরা একাধিক সরকারি ভবনের দখল নিয়েছে। বেশ কিছু সরকারি অফিস জ্বালিয়ে দিয়েছে। সেদেশের আদালত বলেছেন এই ঘটনায় ক্ষুন্ন হচ্ছে শিশুদের অধিকার। কারণ বিক্ষোভে মৃত্যু হয়েছে তিনটি শিশুর, যারমধ্যে একটি ৪ বছরের শিশু কন্যাও রয়েছে।
বেশ কয়েকঘন্টা অবরোধের জেরে রাস্তায় আটকে পড়লেন দূর দুরান্তের পর্যটকরা। অযোধ্যায় সরকারি কর্মসূচিতে যাওয়ার পথে আটকে পড়লেন খোদ জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। গাড়ি থেকে নেমে সভাধিপতি গ্রাম বাসিদের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেওয়ার পরেই উঠল অবরোধ।
তৃণমূলের হামলার প্রতিবাদে ও সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনের সংহতিতে বাম ছাত্র-যুবরা কলেজ সামনে একটি একটি বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে। এদিকে ঘটনাচক্রে এদিন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিলেন মুকুল রায়। মুকুল রায়কে দেখা মাত্রও আরও বাড়ে আন্দোলনের তেজ।
এনইইটি স্নাতকোত্তর পরীক্ষার পর যত দ্রুত সম্ভব কাউন্সেলিং করানো হবে,মঙ্গলবার এমনই আশ্বাস দেয় কেন্দ্র। ফলে ২৯শে ডিসেম্বর অর্থাৎ বুধবার যে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আবাসিক চিকিৎসকদের সংগঠন, তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
কৃষকদের পর দিল্লির রাস্তায় আন্দোলনে ডাক্তাররা (Delhi Doctors Protest)। দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) বিরুদ্ধে কী অভিযোগ তাঁদের, কেন বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা?
উত্তর প্রদেশের নির্বাচনী জনসভায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী স্লোগান তুলেছেন মহিলা হলও লড়াই করার ক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু তাঁর সেই স্লোগানকেই হাতিয়ার করে কংগ্রেসের সরকারের বিরুদ্ধে আসরে নেমেছে পঞ্জাবের শিক্ষক পদপ্রার্থীরা।
রাজ্যে কৃষক আন্দোলনের অন্যতম আঁতুড়ঘর বলা হয় সিঙ্গুরকে। বাম শাসনের পতন আর তৃণমূলে উত্থানের পিছনে সিঙ্গুর আন্দোলন অনেকটাই দায়ি বলে মনে করেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।