Sukanta Majumdar News -

সার্কিট হাউস ছাড়াও বেসরকারি হোটেলগুলিতেও থাকতে দেওয়া হবে না জানিয়ে দেওয়া হল মিঠুন চক্রবর্তীকে। ‘অত্যন্ত লজ্জাজনক!’ মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

গত ১১ বছরে এমন বিরোধিতার সম্মুখিন হতে হয়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সরকারকে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয় পেয়ে ক্ষমতায় থাকলেও একাধিক দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্ধ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এবং দল তৃণমূল কংগ্রেস। খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মোদীকে এই নিয়ে ক্লিনচিট দিলেও বিঁধেছেন বিজেপি দলকে। সেই নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

বাংলায় আরএসএস-এর ভিত্তি স্থাপনের স্তম্ভও স্বরূপ ছিলেন কেশব রাও দীক্ষিত। পশ্চিমবঙ্গে আরএসএস-এর কাজ শুরুর একেবারে প্রথমদিকের সৈনিক ছিলেন তিনি। সদ্য মহারাষ্ট্র থেকে বাংলায় এসে পশ্চিমবঙ্গে আরএসএস-এর ধারণা স্থাপনের কাজে ব্রতী হয়েছিলেন তিনি। আজীবন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের হয়ে কাজ করে গিয়েছেন কেশব রাও। মঙ্গলবার সকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন তিনি।

সুকান্ত মজুমদার ওই ভিডিওটি শেয়ার করতেই তা নেট মাধ্যমে হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে। শোরগোল পড়ে যায় রাজনৈতিক মহলে। যদিও এই ভিডিয়োর বিষয়ে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, শুধুমাত্র কিছু পুরানো, অকেজো সামগ্রী পোড়ানো হয়েছে।

একে একে হদিশ মিলচ্ছে বিজেপির নবান্ন অভিযানে 'পুলিশ-পেটানো' থেকে গাড়িতে অগ্নি সংযোগের ঘটনায় জড়িতদের। এবার ভিডিও-র মাধ্যমে পুলিশের গাড়িতে অগ্নি সংযোগের ঘটনায় অভিযুক্তদের মধ্যে চিহ্নিত করা হল বেলডাঙা পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলর সান্ত্বনা ঘোষের ছেলে শুভজিৎ ঘোষকে।

শনিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে টুইটার ভরে গেল শুভেচ্ছাবার্তায়। অমিত শাহ, শুভেন্দু অধিকারী সহ আর কোন নেতা কী লিখলেন নিজেদের টুইটার অ্যাকাউন্টে?

পুলিশ সূত্রে খবর দমদমের বাসিন্দা রাজকুমার পেশায় শিক্ষক। ঘটনার পরই মাথা মুড়িয়ে দাড়ি, গোফ কামিয়ে ফেলেন রাজকুমার ও বিকাশ। এমনকি বাড়ি থেকেও পালিয়ে যান তারা। অবশেষে এগরা থেকে গ্রেফতার করা হয় রাজকুমারকে এবং কুলতলি থেকে গ্রেফতার করা হয় বিকাশকে।

বিজেপির দাবি পুলিশকে গুলি চালাতে উস্কানি দিচ্ছে তৃণমূল। উনি সঞ্জয় গান্ধীর মত সুপার সিএম হয়ে গিয়েছেন। সুকান্তবাবু আরও বলেন, ‘অভিষেক বলেছেন ওনার জায়গায় আমি থাকলে কপালে গুলি করতে বলতাম। পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন পুলিশ চাইলেই গুলি চালাতে পারত।’

পয়গম্বর বিতর্কের অশান্তির পর বুলডোজার চলেছিল উত্তর প্রদেশের কানপুর, সাহারানপুর, প্রয়াগরাজে। অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে বেশ কিছু মানুষের বাড়ি ঘরের উপর দিয়ে বুলডোজার চালিয়ে দেওয়া হয়েছিল যোগী রাজ্যে।

বিজেপির নবান্ন অভিযান কর্মসূচিতে গলকাল কলেজ থেকে হাওড়ার দিকে আসে একটি মিছিল। হাওড়া ব্রিজের কাছে এসে সেই মিছিল রীতিমত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশের সঙ্গে খন্ড যুদ্ধ বাঁধে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। এলোপাথারি ঢিল ছোড়ায় জখম হন একাধিক পুলিশ কর্মী।