উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই আগামী কয়েকদিন একই রকম আবহাওয়া থাকবে। ২৪ ঘণ্টা পর থেকে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের। বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই।
জানুয়ারির শেষ দিকে নতুন করে শীতের আমেজ দেখা দিয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। পশ্চিমের জেলাগুলিতে সকাল থেকেই হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে।
ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকল রাজধানী। সপ্তাহের শেষ দিনেও একাধিক দিল্লী থেকে ব্যহত বিমান পরিষেবা। ঘন কুয়াশার কারণে একাধিক বিমানের উড়ান ও অবতরণে দেরি হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে।
আবহাওয়া বিজ্ঞানী নবদীপ দাইয়া একটি টুইট করে জানিয়েছেন আরও খারাপ হচে পারে আবহাওয়া। তামমাত্রা নেমে যেতে পারে হিমাঙ্কের নিচে। তিনি বলেছেন তাঁর কেরিয়ারে তিনি এত ঠান্ডা পড়তে দেখেননি।
আগামী ১৭ জানুয়ারি থেকে ফের নামতে পারে তাপমাত্রার পারদ। তার আগে পর্যন্ত পারদ পতনের বিশেষ সম্ভাবনা নেই বলেই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। বছরের প্রথম দু'সপ্তাহে জাঁকিয়ে শীত পড়ার পর এবার আবার উঠছে শহরের তাপমাত্রা।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ জিততে হলে শনিবার রাজকোটে তৃতীয় তথা শেষ টি-২০ ম্যাচ জিততেই হবে ভারতীয় দলকে। দ্বিতীয় ম্যাচ হারের পর সতর্ক হার্দিক পান্ডিয়ারা।
ইতিমধ্যেই প্রবল শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে দিল্লি। এবার উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান-সহ একাধিক জায়গায় হারকাঁপানো শীতের পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস।
উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে মালদহ এবং দুই দিনাজপুরে প্রথম ৪৮ ঘণ্টায় ঘন কুয়াশা সম্ভাবনা থাকছে। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা। দক্ষিণবঙ্গে ও মাঝারি কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
বছরের শেষেও ঘূর্ণিঝড়ের দাপট থাকবে। ধেয়ে আসতে পারে ঘূর্ণিঝড় মনদৌস। আছড়ে পড়তে পারে তামিলনাড়ুর অন্ধ্র উপকূলে। প্রবল বৃষ্টির পূর্বাভাস।
ডিসেম্বরের শুরু থেকেই রাজ্যজুড়ে নামবে তাপমাত্রার পারদ। কলকাতা-সহ অন্যান্য জেলায় শীতের আগমন ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর চলতি সপ্তাহেও বজায় থাকবে উত্তুরে হাওয়ার প্রভাব।