তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার অভিযোগ তুলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আইনজীবী তথা বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচী।
শান্তনুকে মতুয়া মহাসংঘের পাঠানো আগের নোটিশও খারিজ করেছে হাই কোর্ট। বলা হয়েছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পুলিশকে নতুন করে নোটিশ পাঠাতে হবে। তিন দিন তথা ৭২ ঘণ্টা আগে সেই নোটিশ পাঠাতে হবে বলে জানিয়েছে আদালত।
আদালতের নির্দেশ, প্যানেল বাতিলের পর এসএসসি এবার নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করবে। দুর্নীতি করে অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরী করে যারা এই চাকরি দিয়েছেন তার সন্ধানে তদন্ত করবে CBI। যাকে প্রয়োজন তাকেই হেফাজতে নিতে পারবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
গত কয়েকমাসে একাধিকবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। তবে সিবিআই, ইডি, আয়কর বিভাগ, এনআইএ তদন্ত বন্ধ হচ্ছে না।
২০০৯ সালে প্রাথমিকে ১৮২৬ জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার। ২০১৯ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরের বছরই ৩৪ বছরের বাম জমানার অবসান।
শুনানির সময় আদালত বলেছে, সন্দেশখালিতে যা হয়েছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। আদালত আরও বলেছে, কোনও নাগরিকের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়লে সরকারের দায় থাকে ১০০ শতাংশ।
আদালত জানিয়েছে সংসারে স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর আসন উচ্চ নয়। মর্যাদায় তাঁরা দু'জনেই সমান সমান। দু'জনের সমান প্রচেষ্টায় সংসার সুখের হয়। হাই কোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি মধুরেশ প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়।
ঘরোয়া আড্ডায় ব্যবহৃত শব্দ এবং সরকারিভাবে ব্যবহারের শব্দ আলাদা। অনেকেরই সে কথা খেয়াল থাকবে না। এর ফলে অনেক সময় বিপত্তি ঘটে।
রাজ্য সরকারের হয় অতিরিক্ত অ্যাডভোকেড জেনারেল বলেছিলেন যে সিংহদের নাম ত্রিপুরায় রাখা হয়েছিল। রাজ্য সরকার নিদেই সিংহগুলির নাম পরিবর্তন করার কথা বিবেচনা করছে।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেছেন, কলকাতা হাইকোর্ট এই মামলায় শাহজাহানকে ইডি, সিবিআই, পুলিশের সামনে কলকাতা হাইকোর্টে এসে আত্মসমর্পণ করতেও বলতে পারেন।