নিয়োগের দাবিতে গত ৩৭ দিন ধরে ধর্নায় বসেছিলেন ২০০৯ সালের প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের দাবি ২০০৯ সাল থেকে বঞ্চিত তাঁরা। এবার তাঁদের মামলার দ্রুত শুনানি হোক এবং রাজ্য সরকার বিষয়টিতে নজর দিক।
চাকরিপ্রার্থীদের দাবি ছিল, এঁরা সকলে সংরক্ষিত প্রার্থী হওয়ায় পরীক্ষায় পাশ করার জন্য তাঁদের ৫৫ শতাংশ নম্বরের দরকার ছিল। কিন্তু, তাঁরা পেয়েছিলেন মোট ৮২ নম্বর।
টেট দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা কলকাতা হাইকোর্টের। আপাতত চাকরি বাতিল নয় ২৬৯ জন শিক্ষকের। অন্যদিকে মানিক ভট্টাচার্যের অপসারণের ওপরেও স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ মামলার রাজ্যের আবেদন খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বহাল রাখল আগের রায় অর্থাৎ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ই। এই নিয়ে তৃতীয় বার ডিএ মামলার রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছিল রাজ্য। রায় দিতে গিয়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ রাজ্যের আবেদনের কোনও যৌক্তিকতা নেই।
১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাই কোর্টে। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ ৬ টি শর্ত সাপেক্ষে পুজো অনুদানে সায় দেওয়া হয়।
পঞ্চায়েতের দুর্নীতির তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে। মালদা জেলা শাসককে তারই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্ট।
মমতা এদিন বলেন দেশের আইন ব্যবস্থা ও বিচার প্রক্রিয়ার ওপর তাঁর ও সাধারণ মানুষের আস্থা এখনও রয়েছে। তবে বিচারব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রিতার অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, অনেক মামলা তিন থেকে চার বছর ধরে ঝুলে রয়েছে। সেগুলির দ্রুত নিস্পত্তি প্রয়োজন।
সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্যের ১৯ তৃণমূল কংগ্রেস নেতার সম্পত্তি বৃদ্ধি মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকে পার্টি করার নির্দেশ দিয়েছিল। তারই বিরোধিত করে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি মন্ত্রী। তাঁরা ইডিকে পার্টি করার নির্দেশ পুনর্বিবেচনা করার আর্জি জানিয়েছিলেন।
স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্ণীতি মামলায় আরও বিড়ম্বনা বাড়তে পারে পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের। কারণ স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্ণীতি অভিযোগে আরও একটি নতুন মামলা দায়ের করা অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট
ব্যাঙ্কশাল আদালতের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। রবিবার ছুটির দিন হলেও এই মামলার শুনানি হবে। বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর এজলাস থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই দিন বিকেল ৪টে নাগান এই মামলার শুনানি হবে।