নেহা হিরেমাথ নামে এক হিন্দু তরুণীকে নির্মমভাবে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে।
শনিবার অভিযুক্ত চার ছাত্রীর মধ্যে একজন অত্মহত্যা করে। অভিযুক্ত চার ছাত্রীদের নগ্ন করে তল্লাশি করা হয় স্কুল ক্যাম্পাসেই।
বল ফেলার বাস্কেটের পাশে লোহার ওপর লাঠি দিয়ে একের পর এক আঘাত করতে থাকেন তার শিক্ষিকা। তারপরেই উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে গোটা স্কুল।
কিশোরী ওই শিক্ষকের স্কুলেই সপ্তম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। তার বাড়ি বনগাঁ স্টেশনের কাছেই। ওই শিক্ষকের বাড়িও বনগাঁ শহরে। তবে এই ঘটনা নিয়ে ওই স্কুলের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।
ছাত্রী গরিব হওয়ার কারণে তিনি নিজের টিউশন ফি দিতে পারেননি শিক্ষককে। টাকা দিতে না পারার খেসারৎ তাঁকে দিতে হয়েছে নিজেকে সমর্পণ করে দিয়ে।
অভিযুক্ত অধ্যাপক সকলের সামনে নিজের এক সম্মানজনক ভাবমূর্তি তৈরি করে রেখেছিলেন, তাই ভয়ে কখনও প্রকাশ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেননি নির্যাতিত ছাত্রীরা।
প্রথমে ৬০ জন ছাত্রীর কাছ থেকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ পেয়ে স্কুলের প্রিন্সিপালকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে সংখ্যাটা ক্রমেই বাড়তে থাকে।
ওজন বৃদ্ধির কারণে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, হৃদরোগের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। এর কারণে আত্মবিশ্বাসও অনেক কমে যায়, তা হয়ে ওঠে রসিকতা। কিন্তু এই ধরনের কৌতুকের উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন ২৩ বছর বয়সী এক ছাত্রী, যে মাত্র 8 মাসে নিজেকে পুরোপুরি বদলে ফেলেছে।
চিঠির ছবি তুলে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন ভারতের বর্তমান ভূবিজ্ঞান মন্ত্রী কিরেন রিজিজু।
পড়ুয়াদের অভিযোগ, এই ঘটনা যে এটাই প্রথমবার ঘটল, তা একেবারেই নয়। ছাত্র এবং ছাত্রীদের শৌচাগারের মধ্যবর্তী এই পার্টিশনের কারণে এর আগেও অনেক ছাত্রীর আপত্তিকর ভিডিও এবং ছবি তোলা হয়েছে বলে দাবি পড়ুয়াদের একাংশের।