২০২১ সালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। দায়ের হয় মামলা। তবে এরপর তিন বছর ধরে সেই মামলা অমীমাংসিত ছিল। সম্প্রতি এই শুনানি দ্রুত শেষ করার জন্য কেন্দ্রকে চাপ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। তাতেই হল কাজ।
তদন্তের স্বার্থে সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানের বাড়িতে দিয়ে হামলার সম্মুখীন হয়ে হয় ইডি আধিকারিকদের। এরপর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন শাহজাহান। এরপর রাজ্য পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
গত কয়েকমাসে একাধিকবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। তবে সিবিআই, ইডি, আয়কর বিভাগ, এনআইএ তদন্ত বন্ধ হচ্ছে না।
মহুয়া চিঠিতে লিখেছেন, সিবিআই বেআইনিভাবে তাঁর চারটি ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়েছিল। দুটি সরকারি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে।
ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নের অভিযোগে সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছে মহুয়া মৈত্রকে। তা সত্ত্বেও সেই কৃষ্ণনগর থেকেই তাঁকে এবারও প্রার্থী করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
লোকপাল বলেছে যে মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে IPC-এর ২০৩(এ) ধারায় মামলা দায়ের করা উচিত এবং তদন্ত করা উচিত। এছাড়া ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে।
রাজ্য সরকার গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছিল যাতে ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকদের উপর হামলার তদন্ত সিবিআইকে হস্তান্তর করার জন্য কলকাতা হাইকোর্টের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করা হয়।
সূত্রের খবর, ২৫টি গাড়িতে ১২৫ জনেরও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান নিয়ে সাত জনের একটি দল বুধবার সকাল সাতটা নাগাদ পৌঁছায় শাহজাহানের বাড়িতে।
রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত সত্যেন্দ্র দাস বলেছেন, নতুন মূর্তির আগে ঈশ্বরের চোখ থেকে কাপড় সরানো যাবে না। মূর্তির চোখের ওপরে কাপড় দেখা না গেলে ভুল। এই তদন্ত করা উচিত
বুধবার বিকেলে, দুই অভিযুক্ত মনোরঞ্জন ডি এবং সাগর শর্মা লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে হাউসে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং রঙিন টিয়ার গ্যাস ফাটায়। এই ঘটনায় সাংসদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।