আয়কর দফতর সূত্রে খবর এই ১৫ কোটি টাকার কোনও হিসেব দিতে পারেননি রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও জঙ্গিপুরের বিধায়ক। বুধবার কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিয়ে প্রাক্তন মন্ত্রীর বাড়িতে হাজির হন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, বিজেপি রাজ্যসভার সদস্য অনিল বালুনি এবং জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্রের উপস্থিতিতে চারজন বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেন। পরে বিজেপিতে যোগ দেওয়া চার বিধায়কের সবাই দলের জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেন।
বিজেপির আনা মুলতুবি প্রস্তাব প্রসঙ্গে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট জানান যে এটা রাজ্যের বিষয় নয়। ঘটনার পর থেকেই ফের গণ্ডোগোল শুরু হয় বিধানসভা চত্বরে।
মঙ্গলবার সাবিত্রী মিত্রর মন্তব্যের প্রতিবাদে বিধানসভয় মুলতুবি প্রস্তাব জমা দেবে বিজেপি। রবিবার তৃণমূল বিধায়কের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে নিয়ে কুকথা বলার জেরে প্রতিবাদে সরব হয়েছে বিজেপি।
আবারও বিতর্তিত মন্তব্য তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়কের। এবার বর্ধমান পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাস বাংলাদেশীদের ভোটার লিস্টে নাম তোলা নিয়ে দলীয় কর্মীদের নিদান দিলেন। যা নিয়ে জেলায় তৃণমূল বিজেপির মধ্যে তরজা তৈরি হয়েছে।
রাজ্যে আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটের সরগরম আবহে ফের একবার বিরোধী পক্ষকে জোরদার হুঁশিয়ারি দিলেন উদয়ন।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি তদন্তে আবারও বড় পদক্ষেপ করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির ঠিক ৮০ দিন পর গ্রেফতার করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্যদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যকে। ইডি সূত্রের খবর পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জেরা করেই মানিক ভট্টাচার্য সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য হাতে পেয়েছিল তদন্তকারীরা। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে রীতিমত যোগাযোগ ছিল।
পুলিশের বিরুদ্ধে তৃণমূলের পার্টি অফিস নির্মাণে বাধা দেওয়ার অভিযোগ, থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন শাসকদলের নেতা-কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডি জানিয়েছিল যে যদিও প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মানিককে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মানিক ভট্টাচার্যকে ‘নিখোঁজ’ বলে দাবি করে লুকআউট নোটিস জারি করেছে সিবিআইও যাতে তিনি রাজ্য ছেড়ে বিদেশে না চলে যান। কিন্তু তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের দাবি কলকাতাতেই আছেন তিনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিদির মত শ্রদ্ধা করেন বলে মিঠুন জানান তাঁকে তৃণমূল কোন চোখে দেখে সেটা তাঁর জানা নেই। তবে এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা করেন তিনি। মিঠুন বলেন অনেক সময় বলা হয় বিজেপি দাঙ্গা করে। কিন্তু কেউ আজ পর্যন্ত কোনও প্রমাণ দেখাতে পেরেছে। আসলে পুরোটাই ষড়যন্ত্র।