জানা গিয়েছে যে চিন আবারও কোসি প্রদেশের সানকুওয়াসভা জেলার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত কিমাথাঙ্কা গ্রামে নেপাল-টিএআর (চিন) দখল করেছে। সূত্র বলছে, নেপালের জমিতে বয়ে যাওয়া অরুণ নদীর তীরে প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে।
ওমকারেশ্বর বিদ্যুৎ প্রকল্পের ৮টি টারবাইন চলছে। সকাল ৯টা থেকে এসব টারবাইন থেকে জল ছাড়া হয়। বাঁধ প্রশাসন জল ছাড়ার সময় সাইরেনও বাজিয়ে দেন সতর্কতার জন্য। তবে বাইরের ভক্তরা স্থানীয় পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত ছিলেন না।
নদী ভাঙনের বিধ্বস্ত মালদার বিস্তীর্ণ এলাকা। কোনও ক্রমে বালির বস্তার আর পাথর ফেলে তা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে প্রশাসন। কিন্তু তারই মধ্যে নতুন বিপত্তি বাঁধের পাথর চুরি। আর তা আটকাতে গিয়েই রীতিমত জখম হল একই পরিবারের চার সদস্য।
ত্রাণ শিবিরে থাকা মানুষরা পুজোর আনন্দে সামিল হতে পারেননি। তাই বিজয়া দশমীর দিন তাঁদের মুখে হাসি ফোটাতে খানকুলের একটি ত্রাণ শিবিরে গিয়ে হাজির হন শুভেন্দু। সেখানে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান তিনি।
কংসাবতী, শিলাবতী সহ ঝুমি নদীর জল বেড়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে শনিবার সকালে কংসাবতীর এনিকেট পরিদর্শন করেন মন্ত্রী হুমায়ুন কবীর, মানস ভুঁইয়া ও সৌমেন মহাপাত্র। এছাড়া ঘাটালের বিভিন্ন এলাকাতেও যান তাঁরা।
কেলেঘাইয়ের এলাকায় নদী বাঁধ ভেঙে 'জলের তলায় ৪০ হাজার পরিবার'। শিলাবতীর জলের তলায় গেল ঘাটাল থানা এলাকা, বন্যায় ভেসে বিদ্যুৎ দপ্তরের এক কর্মীর মৃত্যু।