মূলত ভোটদানে উৎসাহের জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে আশা করা হচ্ছে। তবে নির্বাচনের জন্য ব্যহত হবে না সেবিষয়ও সজাগ নজর রাখতে বলা হয়েছে।
কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, এবারে ২২টি জেলার মোটি ৬৩২২৯টি আসনের মধ্যে ৬২৩৮টি, ৯৭৩০টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৭৫৯টি এবং ৯২৮টি জেলা পরিষদের মধ্যে ৮টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।
পঞ্চায়েত ভোটের মাত্র ২ দিন আগে ৬ জুলাই সাংবাদিক বৈঠক করে সরাসরি রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহাকেই অশান্তি রুখতে না পারার জন্য কটাক্ষ করলেন তিনি।
তৃণমূলে থাকাকালীন উপমুখ্যমন্ত্রীর পদও অফার করা হয়েছিল শুভেন্দুকে কিন্তু সব ছেড়ে চলে এসেছিলেন বলেই দাবি করলেন তিনি।
পরিবারের অভিযোগ, শুধু বোমাবাজি নয় গুলিও চালানো হয়েছিল। ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলেও তাঁকে বাঁচানো যায়নি। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে দফা বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
রাজ্য নেতৃত্ব জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ভোটের দিন প্রহসন হবে। সেই কারণে ওইদিনই কর্মীদের বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন দলের শীর্ষ নেতারা।
সবচেয়ে সংবেদনশীল জেলা হিসেবে দেখা হচ্ছে মুর্শিদাবাদকে। এখানেই সবথেকে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
বেলডাঙা মির্জাপুরের দক্ষিণপাড়া বাগান এলাকায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থীদের সমর্থনে একটি জনসভা আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন অধীর চৌধুরী। সেখানে ৩০০ জন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী দল বদল করেন
সিভি আনন্দ বোস মন্তব্য করেন, “মানুষের রক্ত নিয়ে রাজনৈতিক হোলি বন্ধ হওয়া উচিত।” এরপরেই শাসকদল তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে, “রাজ্যপাল একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করছেন।”